রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ঢাকাস্থ মির্জাগঞ্জ জার্নালিস্টস ফোরামের সভাপতি এটিএন নিউজের আমিনুল, সাধারণ সম্পাদক কান্ট্রি টুডে’র সজীব মির্জাগঞ্জে বিএনপির তিন নেতাকে দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি তাড়াইলে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র ও বিএনপি সমার্থক শব্দ : বিএনপি মহাসচিব প্রধান উপদেষ্টার সাথে নেপালের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ জনগণের সঙ্গে থেকে বিশ্বাস ও ভালোবাসা অর্জন করুন : তারেক রহমান জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনে প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিল থেকে একশ’ কোটি টাকার অনুদান ২শ’ কোটি ডলারের বেশি নতুন সহায়তার প্রতিশ্রুতি বিশ্বব্যাংকর পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জের মহাসড়ক যেন মরণ ফাঁদ, দেখার যেন কেউ নেই মুরাদনগরে গোমতীর নদীর পানি কমার সাথে সাথে ভাঙনে দিশেহারা মানুষ

নির্বাচন কমিশন স্বাধীন, উপ-নির্বাচন নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে পারেনি: প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ৫৮৪১ বার পঠিত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হওয়া ৬ উপ-নির্বাচন নিয়ে কেউ কোনো প্রশ্ন তুলতে পারেনি। এসব নির্বাচনে প্রমাণ হয়েছে আওয়ামী লীগ সরকারে থাকলেও নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণ স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করার সক্ষমতা রাখে।

বৃহস্পতিবার রাতে একাদশ জাতীয় সংসদের ২১তম অধিবেশনের সমাপনী ভাষণে সংসদ নেতা এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, অনেকেই বলেন আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে না। এখানে নাকি অনির্বাচিত সরকার আনতে হবে। আমার প্রশ্ন, এই যে ছয়টি উপ-নির্বাচন, এসব নির্বাচন সম্পর্কে কেউ তো একটি কথাও বলতে পারেনি।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের একজন মানুষও কি এই নির্বাচন নিয়ে কোনো প্রশ্ন তুলতে পেরেছে? পারেনি। তবে কিছু লোক আছে, তাদের সব সময় উল্টো কথা বলতেই হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই নির্বাচন স্বচ্ছ হয়েছে, অবাধ ও নিরপেক্ষ হয়েছে। এটা কি প্রমাণ করে না যে, নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণ স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবেই নির্বাচন করার সক্ষমতা রাখে? সেখানে সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করেনি, করেও না, করবেও না।

শেখ হাসিনা বলেন, জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করার জন্যই তো আমাদের আন্দোলন; জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকার আদায়ের জন্যই আমরা সংগ্রাম করেছি। সেই সংগ্রামের সাফল্য বয়ে এনে আজকে ভাতের অধিকার যেমন আমরা নিশ্চিত করেছি, ভোটের অধিকারও আমরা নিশ্চিত করেছি। এটিই বাস্তব।

সরকারপ্রধান বলেন, কিছু কিছু লোক বলে যাচ্ছে যে, দুই-তিন বছর অনির্বাচিত সরকার থাকলে ক্ষতিটা কী? এতে কি মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যাবে? এটি কোন ধরনের কথা? আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি। জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে সরকার আসবে, যার জন্য আমাদের সংগ্রাম, আত্মত্যাগ, জেল-জুলুম অত্যাচার পর্যন্ত সহ্য করা। অব্যাহতভাবে গণতন্ত্র আছে বলেই আজ দেশের উন্নতিটা মানুষের কাছে দৃশ্যমান।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, যারা অনির্বাচিত সরকার আনতে চায়, তারা কি দেশের সংবিধানে বিশ্বাস করে? গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে? স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে?

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..