শনিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৪৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের সঙ্গে মামলাও বাতিল হবে : আইন উপদেষ্টা ঢাকায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালিতে সাবেক কাউন্সিলর সাদরিলের নেতৃত্বে শোডাউন কিশোরগঞ্জে দলীয় প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে আহত অন্তত-২০ জন সরকার জনগণের আস্থা অর্জন করতে শুরু করেছে যৌক্তিক সময়ের মধ্যে নির্বাচন হলে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা সম্ভব : মির্জা ফখরুল সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের নীতিগত সিদ্ধান্ত সিলেট মহানগর বিএনপির পূণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা সিলেটে বেড়েছে ব্যাটারি চালিত ইজিবাইকের দৌরাত্ম্যে কাঁঠালিয়াতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে লিফলেট বিতরণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় সিলেটে চীনা নাগরিক হত্যায় ১০ বছরের কারাদন্ড

ভোলায় হানাদারমুক্ত দিবস পালিত

সাব্বির আলম বাবু (ভোলা ব্যুরো চিফ):
  • আপলোডের সময় : শুক্রবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ৬১১৬ বার পঠিত

নানা কর্মসূচীর মাধ্যমে ভোলায় হানাদার মুক্ত দিবস পালিত হয়েছে। শুক্রবার (১০ ডিসেম্বর) দুপুরে ভোলা হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষ্যে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে বর্নাঢ্য র‌্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। র‌্যালিটি জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হতে বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পুররায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়। পরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ভোলা মুক্ত দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় জেলা প্রশাসক তৌফিক-ই-লাহী চৌধুরী, পুলিশ সুপর মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম (বিপিএম, পিপিএম), অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) মো. আবুল কালাম আজাদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. আব্বাস উদ্দিনসহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের পুলিশ সদস্যগণ, জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিট, জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের সন্তানগণ এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের এ দিনে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর কবল থেকে মুক্ত হয় আজকের দ্বীপ জেলা ভোলা। সেদিন সকালে পাক বাহিনী ভোলা লঞ্চঘাট হয়ে কার্গো লঞ্চ যোগে পালিয়ে যায়। সকালে এ খবর পেয়ে হাজার হাজার মুক্তিকামী মানুষ ভোলার রাজপথে নেমে আসে। ‘জয় বাংলা’ ‘তোমার নেতা, আমার নেতা’ শেখ মুজিব, শেখ মুজিব’ শ্লোগানে শ্লোগানে মুখোরিত করে চারপাশ। বিজয়ের উল্লাসে মেতে উঠে সবাই। ডিসেম্বরের প্রথম থেকেই বিভিন্ন স্থান থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয়ের খবর আসতে শুরু করে। পাকিস্তানী হানাদারেরা নিশ্চিত পরাজয় টের পেয়ে পালানোর পথ খুঁজতে থাকে। ১০ ডিসেম্বর তাদের পালিয়ে যাওয়ার খবর চারিদিকে ছড়িয়ে পড়লে শহরের ভোলার খালে ব্যারিকেড দিয়ে তাদের লঞ্চের গতিরোধ করার চেষ্টা করে মুক্তিকামী জনতা। এসময় তারা গুলি বর্ষণ করতে করতে পালিয়ে যায়। পরে অবশ্য চাঁদপুরের ডাকাতিয়া নদীতে মিত্র বাহিনীর বিমান হামলায় কার্গো লঞ্চটি ডুবে গেলে পাকিস্তানী হানাদেরদের সকল সদস্য নিহত হয়।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..