কলকাতায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনে ভিসা প্রসেসিংয়ের দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে ডিউডিজিটাল বিডি প্রাইভেট লিমিটেড নামে একটি এজেন্সিকে। কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়াই ও আট মাস আগে প্রতিষ্ঠিত দিল্লিভিত্তিক ভুঁইফোড় এ প্রতিষ্ঠানকে ভিসা প্রসেসিংয়ের মতো স্পর্শকাতর কাজ দেওয়ায় সামনে আসছে নানা প্রশ্ন। মোটা অঙ্কের অর্থ লেনদেনের বিনিময়ে সেই এজেন্সিকে কাজ পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ডেপুটি হাইকমিশনার তৌফিক হাসানের বিরুদ্ধে।
পশ্চিমবঙ্গের বাংলা সংবাদমাধ্যম দৈনিক স্টেটসম্যানের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ভিসা প্রসেসিংয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পাওয়া ওই প্রতিষ্ঠানটির এ ধরনের কাজ করার কোনো অভিজ্ঞতা নেই। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির পর্যাপ্ত জনবল, এমনকি অবকাঠামোও নেই। কিন্তু মাত্র আট মাস আগে তৈরি হওয়া ওই কোম্পানি এক লাখ টাকা মূলধন বিনিয়োগ করেই বাংলাদেশ উপ-দূতাবাসের বিরাট অঙ্কের কাজ পেয়েছে। কোনো টেন্ডার ছাড়াই ওই প্রতিষ্ঠানটিকে বেছে নেওয়ার জন্য কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনার কোটি টাকা ঘুষ নিয়েছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে। ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠানটি পাঁচ কোটি টাকা ওই কর্মকর্তাকে দিয়েছেন বলে জানায় ভারতীয় ওই দৈনিক।
কূটনৈতিক সূত্র বলছে, কাজের জন্য ইতোমধ্যে চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। তাতে বাংলাদেশের পক্ষে স্বাক্ষর করেন ডেপুটি হাইকমিশনার তৌফিক হাসান ও ডিউডিজিটাল বিডি প্রাইভেট লিমিটেডের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক সিভাজ রায়। প্রতিষ্ঠানটির কাগজপত্র ও চুক্তিনামা থেকে জানা যায়, এ বছরের ১৩ এপ্রিল দিল্লিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ডিউডিজিটাল বিডি ভারত সরকারের নিবন্ধন পায়, যার অনুমোদিত ও পরিশোধিত উভয় মূলধন মাত্র এক লাখ রুপি। ঠিকানা হিসেবে দেখানো হয়েছে- সি-৪, কমিউনিটি সেন্টার, সাফদারজাং ডেভেলপমেন্ট এরিয়া, নয়াদিল্লি। কোম্পানির তিনজন পরিচালক থাকার কথা বলা হয়েছে, যার মধ্যে সিভাজ রায় ও কৃষ্ণা কুমার গত ২৭ আগস্ট থেকে পরিচালক হিসেবে কাজ করছেন। আর সুনীল কুমার পান্ডে ২৮ আগস্ট থেকে পরিচালক হিসেবে কাজ শুরু করেছেন।
পশ্চিমবঙ্গের বাংলা সংবাদমাধ্যম দৈনিক স্টেটসম্যানের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ভিসা প্রসেসিংয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পাওয়া ওই প্রতিষ্ঠানটির এ ধরনের কাজ করার কোনো অভিজ্ঞতা নেই। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির পর্যাপ্ত জনবল, এমনকি অবকাঠামোও নেই। কিন্তু মাত্র আট মাস আগে তৈরি হওয়া ওই কোম্পানি এক লাখ টাকা মূলধন বিনিয়োগ করেই বাংলাদেশ উপ-দূতাবাসের বিরাট অঙ্কের কাজ পেয়েছে। কোনো টেন্ডার ছাড়াই ওই প্রতিষ্ঠানটিকে বেছে নেওয়ার জন্য কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনার কোটি টাকা ঘুষ নিয়েছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে। ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠানটি পাঁচ কোটি টাকা ওই কর্মকর্তাকে দিয়েছেন বলে জানায় ভারতীয় ওই দৈনিক।
কূটনৈতিক সূত্র বলছে, কাজের জন্য ইতোমধ্যে চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। তাতে বাংলাদেশের পক্ষে স্বাক্ষর করেন ডেপুটি হাইকমিশনার তৌফিক হাসান ও ডিউডিজিটাল বিডি প্রাইভেট লিমিটেডের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক সিভাজ রায়। প্রতিষ্ঠানটির কাগজপত্র ও চুক্তিনামা থেকে জানা যায়, এ বছরের ১৩ এপ্রিল দিল্লিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ডিউডিজিটাল বিডি ভারত সরকারের নিবন্ধন পায়, যার অনুমোদিত ও পরিশোধিত উভয় মূলধন মাত্র এক লাখ রুপি। ঠিকানা হিসেবে দেখানো হয়েছে- সি-৪, কমিউনিটি সেন্টার, সাফদারজাং ডেভেলপমেন্ট এরিয়া, নয়াদিল্লি। কোম্পানির তিনজন পরিচালক থাকার কথা বলা হয়েছে, যার মধ্যে সিভাজ রায় ও কৃষ্ণা কুমার গত ২৭ আগস্ট থেকে পরিচালক হিসেবে কাজ করছেন। আর সুনীল কুমার পান্ডে ২৮ আগস্ট থেকে পরিচালক হিসেবে কাজ শুরু করেছেন।
Print [1]