রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
হত্যা মামলায় শাজাহান খান ৭ দিনের রিমান্ডে তিস্তার পানিবণ্টন সমস্যার সমাধান হতে হবে : পিটিআইকে প্রধান উপদেষ্টা ছাগলের সাথে এ কেমন শত্রুতা ? ৭দফা দাবিতে তাড়াইলে ইসলামী আন্দোলনের গণ সমাবেশ অনুষ্ঠিত ‘ভূমিহীন’ থেকে ১৫ বছরেই কয়েক হাজার কোটি টাকার মালিক শাহরিয়ার আলম আন্তর্জাতিক ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াড বাংলাদেশের স্বর্ণপদক জয়ে অভিনন্দন তথ্য উপদেষ্টার বিএসএফের গুলিতে কিশোরী স্বর্ণা দাসের মৃত্যুতে ভারতকে আহমদ শফী আশরাফী’র নিন্দা বামনায় সাংবাদিকদের সাথে ” আলোকিত সমাজ”র নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত সেন্টমার্টিন যেতে রেজিস্ট্রেশনের কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি : মন্ত্রণালয় ঘুষ ও চাঁদাবাজি বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার

বাংলাদেশ-ভারত তেল পাইপলাইনের উদ্বোধন ১৮ মার্চ

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০২৩
  • ৫৮৪৩ বার পঠিত

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের প্রথম তেল পাইপলাইনের উদ্বোধন হবে আগামী ১৮ মার্চ। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এটির উদ্বোধন করবেন। এই পাইপলাইনের নাম ফ্রেন্ডশিপ পাইপলাইন।

ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামের নুমালিগড় পরিশোধনাগার থেকে ডিজেল এই পাইপলাইন দিয়ে পশ্চিমবঙ্গের শিলিগুড়ি হয়ে বাংলাদেশে ঢুকবে। বংলাদেশের দিনাজপুর জেলায় পার্বতীপুর অয়েল ডিপোতে পৌঁছাবে ওই ডিজেল। বংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) এই ডিজেল বিক্রি করবে।

আগামী ১৮ মার্চ দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি এই প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন। ২০১৮ সালে এই প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর অফিস এই প্রকল্পের নজরদারি করেছে। এই প্রকল্পে খরচ হয়েছে ৩৮৮ কোটি ৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে ভারত সরকার দিয়েছে ২৮৫ কোটি ২৪ লাখ টাকা এবং নুমালিগড় রিফাইনারি লিমিটেড দিয়েছে ৯১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।

ভারতে শিলিগুড়ি থেকে মাত্র পাঁচ কিলোমিটার জুড়ে আছে এই পাইপলাইন। বাকি ১২৫ কিলোমিটার পাইপলাইন আছে বাংলাদেশে। এই পাইপলাইনের মধ্যে দিয়ে বছরে ১০ লাখ মেট্রিক টন ডিজেল বাংলাদেশে পাঠানো যাবে।

পরিশোধিত তেল কেনার জন্য বাংলাদেশ বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ করে থাকে। ২০২০ সালে বাংলাদেশ ২৬৪ কোটি ডলার খরচ করেছিল। পরিশোধিত তেল আমদানির তালিকায় বাংলাদেশ ছিল বিশ্বের ৪২তম দেশ। সেবছর সিঙ্গাপুর, চীন, ভারত, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ড থেকে সবচেয়ে বেশি পরিশোধিত তেল কিনেছিল বাংলাদেশ।

অবশ্য বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের আরও যৌথ উদ্য়োগ রয়েছে। এর মধ্য়ে অন্যতম হলো- আখাউড়া-আগরতলা রেল যোগাযোগ এবং বাংলাদেশ ইনল্যান্ড ওয়াটারওয়েজে ড্রেজিং করার কাজ। এছাড়া এনপিএল ও বিপিসি ২০১৭ সালে হাই স্পিড ডিজেল নিয়ে দীর্ঘমেয়াদী চুক্তি করেছে।

ডিজেল নিয়েও একই ধরনের চুক্তি হয়েছে দুই সংস্থার মধ্যে। এছাড়া ইন্ডিয়ান অয়েলের সঙ্গে বাংলাদেশের রাস্তা ও সড়ক দপ্তরের চুক্তি হয়েছে তেল নিয়ে যাওয়া নিয়ে। ত্রিপুরা সীমান্ত দিয়ে এই তেল বাংলাদেশে ঢুকবে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..