বিশ্বব্যাংকের এই কর্মকর্তা জানান, তিনি বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেছেন এবং তৃণমূলের উন্নয়নে অভিভূত হয়েছেন।
গৃহহীনদের ঘর দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের উদ্যোগের প্রশংসা করেন টেম্বন।
এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় পাওয়া স্বামী-স্ত্রী দুজনেই ঘরের মালিক এবং তারা তাদের জমিতে সবজি চাষ করে ব্যবহার করছেন।’
কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালীন শিক্ষার্থী এবং অন্যান্য লোক কৃষকদের স্বেচ্ছায় ধান কেটে দেওয়ার প্রশংসা করেন টেম্বন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তার দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা তাদের রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী কাজ করেছেন।’
বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস উপস্থিত ছিলেন।
পরে আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিক ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যাপক আখতার হোসেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। বিশ্ব ডায়াবেটিক ফেডারেশন সম্মেলনে যোগ দেওয়ার জন্য আখতার প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমন্ত্রণপত্র তুলে দেন। আগামী ডিসেম্বরে পর্তুগালে এই সম্মেলনে অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ডায়াবেটিসের প্রথম গ্লোবাল অ্যাম্বাসেডর হিসেবে সম্মানিত করা হবে।
সর্বসম্মতিক্রমে এই উপাধিতে ভূষিত করায় শেখ হাসিনা বিশ্ব ডায়াবেটিস ফেডারেশনের গভর্নিং বডিকে ধন্যবাদ জানান। তিনি খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন এবং জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের পদক্ষেপের ওপর জোর দেন। আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিক ফেডারেশনের সভাপতি প্রধানমন্ত্রীকে সংস্থাটির কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত করেন। এ সময় জাতীয় অধ্যাপক ড. আবুল কালাম আজাদ খান উপস্থিত ছিলেন।