রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মাছের প্রজননে সময় না দিয়ে মানুষ দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিচ্ছে : মৎস্য উপদেষ্টা কোনো নিরীহ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয় : আইজিপি নির্বাচন যত দেরি হবে ততই ষড়যন্ত্র হবে : তারেক রহমান কায়কোবাদের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে মুরাদনগরে বিএনপির প্রস্তুতি সভা কিশোরগঞ্জে ’দুর্বার প্রজন্মের’ শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত তারেক রহমান ও কায়কোবাদের মামলা প্রত্যাহার না করলে আন্দোলনের হুমকি হিন্দু সম্প্রদায়ের রাতের অন্ধকারে ঘরে ঢুকে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা তাড়াইলে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের দাওয়াতি মজলিস ও মতবিনিময় সভা মুরাদনগরে মাটিখেকোদের বিরুদ্ধে রাতের আঁধারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান বরিশাইল্লা বউ : লুৎফুন্নেসা রহমান

নগরীর ১৪ নং ওয়ার্ডে জোরপূর্বক জমি দখলের চেষ্টা: মারধরের অভিযোগ

বরিশাল প্রতিনিধি:
  • আপলোডের সময় : মঙ্গলবার, ৪ জুন, ২০২৪
  • ৫৭৯৪ বার পঠিত

বরিশাল প্রতিনিধি:

বরিশাল নগরীর ১৪ নং ওয়ার্ডে নূরিয়া স্কুলের পিছনে জনৈক অলিউল ইসলাম খানের জমি জবরদখলের চেষ্টায় বেড়া ভাংচুর ও জমি মালিককে মারধর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। জমি মালিক অলিউল ইসলাম নিজে বাদী হয়ে ১ জুন মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন বলে জানিয়েছেন। তিনি জানান, আমি ১৪ নং ওয়ার্ড দক্ষিণ আলেকান্দার নূরিয়া স্কুল সংলগ্ন এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা। আমার পিতা মৃত মতিন খান থেকে ২০০৬ সালে ওয়ারিশ সুত্রে পাওয়া চার শতক জমিতে ২০২০ সালে মাটি ভরাট করার পর টিন দিয়ে বেড়া দেওয়া হয়। জমিতে দুইঘর ভাড়াটিয়াও বসবাস করছেন। হঠাৎ করে গত ২০২৩ সালের ২৬ অক্টোবর এমপি কেসনং ১৬৯/২০২৩ এর মাধ্যমে আমরা জানতে পারি প্রতিবেশী প্রয়াত বারেক খানের ছেলেরা আলম খান পান্না (৫৫), মোঃ আরম খান (৪৮) ও আক্কাস খান (৪৫) ঐ জমি তাদের দাবী করে মামলা করেছে। চলতি বছর ৫ মার্চ বিজ্ঞ আদালত ঐ মামলা খারিজ করে আমার পক্ষে রায় দেন। রায় পেয়ে আমি পুনরায় জমির সামনের অংশে টিন ও কাঠ দিয়ে বেড়া নির্মাণ করি। কিন্তু ১ জুন দুপুরে মৃত বারেক খানের ছেলেরা আলম খান পান্না, আজম খান ও আক্কাস খান এসে আমাকে মারধর করে ও বিভিন্ন ভয়ভীতি দেখিয়ে বেড়া ভাংচুর করে নিয়ে যায়। এ ঘটনার ভিডিও ধারণ করা হয়েছে বলে জানান অলিউল ইসলাম। থানায় এসব জানিয়ে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে জানিয়ে অলিউল ইসলাম আরো বলেন, থানা থেকে একজন তদন্ত কর্মকর্তা ঘটনা স্থান পরিদর্শন করেছেন বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত আব্বাস ও আলম খানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা বলেন, এই জমিতে আমাদেরও হক রয়েছে। তারা প্রতারণার মাধ্যমে আমাদের বঞ্চিত করছে। আমরা এখানে আড়াই শতক জমি পাবো বলে জানান আব্বাস খান ও আলম খান।

কোতোয়ালি মডেল থানার তদন্ত কর্মকর্তা সজল জানান, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এবং উভয়পক্ষের সাথে কথা বলে নিজেদের মধ্যে আপোস মিমাংসা করে নিতে বলেছি। তিনি আরো বলেন, কাগজপত্র যার তিনিই জমির প্রকৃত মালিক হবেন বলে জানান।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..