কাঁঠালিয়া উপজেলা কৃষি অফিসের মো. হাসান উচ্চমান সহকারী কামরক্ষক বিরুদ্ধে ব্যাপক দুনীতি অভিযোগ মিলেছে অনুসন্ধানে”
জানা গেছে, হাসান স্থানীয় হাওয়া এসব’কে পুঁজি করেই সিন্ডিকেট দুর্নীতির -খোলা খাতা- খুলে বসেছে। নির্ভরযোগ্য সূত্রের মাধ্যমে দৈনিক সমায়ের বার্তা’ জানতে পেরেছে সিন্ডিকেট উচ্চমান সহকারী কামরক্ষক সরাসরি জড়িত- ভুয়া বিল, ভাউচার করার,ক্রয় কর করা মাধ্যমে কয়েকটি সরবরাহকারী বা কোম্পানির প্যাড ব্যবহার করে কোটি কোটি টাকা লোপাট করেছেন বলে অভিযোগ হাসানের বিরুদ্ধে ।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, এই হাসানের সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট দুর্নীতির অভিযোগ থাকলেও তার বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। কাঠালিয়া কৃষি অফিসের কেউ তার বিরুদ্ধে দুনীতির কথা তুলে ধরতে গেলে হতে হয় মিথ্যা অভিযোগের শিকার নামে বেনামের অভিযোগ- কোনো কোনো সময় হতে হয় হয়রানির শিকার।
কাঁঠালিয়া কৃষি অফিসের কর্মকর্তর সঙ্গে বাজে আচরণ করেন। মানসিক হয়রানিও করেন। হাসান স্থানীয় হওয়ায়” স্থানীয় নেতাদের দ্বারা মানসিক হারানির চাপ সৃষ্টি করে, মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে হয়রানি করা হয়। হাসানের বিরুদ্ধে কথা বললে তাদের ফোনে কল করেও খারাপ ব্যবহার করেন সিন্ডিকেট মো. হাসান।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বলেন, কাঠালিয়া কৃষি অফিসের মো.হাসান নানানভাবে দুনীতি করে আসছে কেনাকাটা থেকে শুরু করে সবধরনের দুনীতি করেন – হাসানের বিরুদ্ধে দুনীতি কথা অফিসে টেরপে গেলে, হাসানে টেবিল আলাদা করে দেন, অফিসিয়ালি ফাইল জব্দো করেন, পরে কৃষি কমকর্তার তার নামে মিথ্যা অভিযোগ দেন হাসান, ভয়ভীতি দেখিয়ে ফাইল নিয়ে জায়-উপর মহলে মিথ্যা অভিযোগ দেও হবে বলে তিনি সবাইকে আতঙ্কে রাখেন।
এ বিষয় উচ্চমান সহকারী কামরক্ষক হাসান বলেন এ বিষয় আমি কিছু জানি না’।
Print [1]