সফিকুল ইসলাম শাওন (কাঁঠালিয়া প্রতিনিধি):
পশুর সাথে মানুষের এ কেমন শত্র“তা-পশুরা বুঝে না কিছু কোথায় যেতে হবে যেতে হবে না- এটি কার ফসলী জমি না পরিত্যক্ত জমি তা বুঝে না। তাই বলে কি খারের সাথে বিষ মিশ্র করে দিয়ে এভাবে নির্বিচারে একটি ছাগল নিধন করতে হয়। যারা এসব নেক্কার জনক ঘটনা ঘটিয়েছে তারা পশুর চেয়ে অদম। এ ধরণের ঘটনা ঘটেছে।
স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদূর্শী এবং ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের পক্ষে হেলাল জমাদার জানায় শুক্রবার ১টার সময় একই এলাকার মৃত্যু তৈয়ব হাওলাদারের পুত্র তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ মো. সুলতান নাসির উদ্দীন হাওলাদার”
মালিকানাধীন সাইফুল ইসলামের একটব ছাগল – পার্শ্ববর্তী একটি পরিত্যক্ত জায়গায় ঘাস খেতে যায়। কিন্তু একই এলাকার মো. নাসির উদ্দীন প্রতিহিংসা পরায়ন হয়ে পূর্বশত্র“তার জের ধরে খাবারের সাথে বিষ মিশ্র করে ছাগলকে খাবার দেয়। বিষ মিশ্র করা খাবর খেয়ে ওখানে মারা যায়।
পরে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার কাঠালিয়া থানায় অভিযোগ করেন। এ ব্যাপারে নাসির উদ্দীনের কাছ থেকে জানতে চাইলে সে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে ‘ বিষয়টি এড়িয়ে যায়। ৪নং ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের পশ্চিম আউরা গ্রামের গতকাল শুক্রবার দুপার ২টা সময় বিবাদীর খেতে বালতি’তে বিষক্রিয়ায় একটি ছাগল মারা গেছে। এতে ছাগলের মালিকের অনেক টাকার ক্ষতি হয়েছে।
ছাগলের মালিক সাইফুল ইসলাম বলেন, দুপুর ১টা সময় দিকে আমাদের প্রতিবেশী নাসির উদ্দিন হাওলাদার খেতে ছাগল ঢুকলে সে একটি বালতি’তে বিষ মিশিয়ে রেখে দেয়, দরজা খোলা রাখে, ছাগল ঐ খেতে ঢুকলে মারা যায় এ অবস্থায় পড়ে রয়েছে।
কাঁঠালিয়া উপজেলার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। তদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের খুজে বের করতে পুলিশ অভিযান শুরু করেছে। এ ঘটনায় সাইফুল ইসলাম বাদী হয়ে নাসির উদ্দীনকে আসামী করে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন
Print [1]