সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০২:০৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মাছের প্রজননে সময় না দিয়ে মানুষ দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিচ্ছে : মৎস্য উপদেষ্টা কোনো নিরীহ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয় : আইজিপি নির্বাচন যত দেরি হবে ততই ষড়যন্ত্র হবে : তারেক রহমান কায়কোবাদের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে মুরাদনগরে বিএনপির প্রস্তুতি সভা কিশোরগঞ্জে ’দুর্বার প্রজন্মের’ শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত তারেক রহমান ও কায়কোবাদের মামলা প্রত্যাহার না করলে আন্দোলনের হুমকি হিন্দু সম্প্রদায়ের রাতের অন্ধকারে ঘরে ঢুকে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা তাড়াইলে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের দাওয়াতি মজলিস ও মতবিনিময় সভা মুরাদনগরে মাটিখেকোদের বিরুদ্ধে রাতের আঁধারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান বরিশাইল্লা বউ : লুৎফুন্নেসা রহমান

খালেদা জিয়া মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন বলে বিএনপির দাবি করেছে তা অসত্য ও মিথ্যা – মুক্তিযুদ্ধা মন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপলোডের সময় : মঙ্গলবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ৫৯৫৭ বার পঠিত

খালেদা জিয়া মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন বলে বিএনপির দাবি করেছে তা অসত্য ও মিথ্যা। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে তিনি স্বেচ্ছায় ক্যান্টনমেন্টে সুখ-স্বাচ্ছন্দ জীবনযাপন করছেন। এর পরও যদি তিনি নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করেন তাহলে সেটা ইতিহাস বিকৃতি নয় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের কটাক্ষ অবমাননা করা হয়।

রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের এক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ডক্টর শিরীন শারমিন চৌধুরী। এছাড়াও বিশেষ অতিথি ছিলেন মুজিব বর্ষ উদযাপন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক কামাল নাসের চৌধুরী।

খালেদা জিয়াকে পাক বাহিনীর দ্বারা নির্যাতিত হয়েছেন? তিনি স্বেচ্ছায় ক্যান্টনমেন্ট গিয়েছেন। তাই তিনি নির্যাতনের কাটা করতে পারেন কিনা সেটা দেশবাসীর বিবেকের কাছে প্রশ্ন।

তারেক জিয়া শিশু মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন শনিবার বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুলের দেওয়া এমন বক্তব্যের প্রেক্ষিতে মোজাম্মেল হক বলেন শিশু মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে যেটা বলেছেন সেটা আমর জানা নেই শুনিও নাই। এ বিষয়ে কিভাবে নিন্দা জানাবো তার ভাষা আমার নেই।

প্রসঙ্গত গত শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক অনুষ্ঠানে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন খালেদা জিয়া একজন মুক্তিযোদ্ধা ।তিনি পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে বন্দি ছিলেন। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান একজন মুক্তিযোদ্ধা তিনি শিশু মুক্তিযোদ্ধা তিনি তখন মায়ের সঙ্গে কারাগারে ছিলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্পিকার শিরীন শারমিন বলেন ,দেশের আনাচে-কানাচে বেঁচে আছেন, তাদের কাছ থেকে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা গুলো জেনে সংরক্ষণ করার উদ্যোগ নেয়া দরকার ।পরে এগুলো ডিজিটাল আর্কাইভ করা যেতে পারে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস আগামী প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে একটি ভালো উদ্যোগ হতে পারেন।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..