শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৫৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ইউনূস-মোদি বৈঠক হতে পারে নভেম্বরে বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা দক্ষিণ আমেরিকায় বিরল ‘অগ্নিবলয়’ তৈরি করবে সূর্যগ্রহণ তাড়াইলে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার পদ্মায় অবৈধ বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে প্রশাসনের অভিযান জোরপূর্বক জমি দখলের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন,কান্নায় ভেঙে পড়ে ভুক্তভোগী পরিবার বামনায় শিক্ষকদের ১০ম ও ৯ম গ্রেডের দাবীতে মানববন্ধন পটুয়াখালীতে সার্ভে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সদের কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচী শুরু মুরাদনগরে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ শুরু বামনায় জাতীয় কন্যা শিশু দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মানহানী মামলা প্রত্যাহারের দাবী ডিআরইউর

খালেদা জিয়া মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন বলে বিএনপির দাবি করেছে তা অসত্য ও মিথ্যা – মুক্তিযুদ্ধা মন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপলোডের সময় : মঙ্গলবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ৫৯৪৮ বার পঠিত

খালেদা জিয়া মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন বলে বিএনপির দাবি করেছে তা অসত্য ও মিথ্যা। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে তিনি স্বেচ্ছায় ক্যান্টনমেন্টে সুখ-স্বাচ্ছন্দ জীবনযাপন করছেন। এর পরও যদি তিনি নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করেন তাহলে সেটা ইতিহাস বিকৃতি নয় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের কটাক্ষ অবমাননা করা হয়।

রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের এক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ডক্টর শিরীন শারমিন চৌধুরী। এছাড়াও বিশেষ অতিথি ছিলেন মুজিব বর্ষ উদযাপন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক কামাল নাসের চৌধুরী।

খালেদা জিয়াকে পাক বাহিনীর দ্বারা নির্যাতিত হয়েছেন? তিনি স্বেচ্ছায় ক্যান্টনমেন্ট গিয়েছেন। তাই তিনি নির্যাতনের কাটা করতে পারেন কিনা সেটা দেশবাসীর বিবেকের কাছে প্রশ্ন।

তারেক জিয়া শিশু মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন শনিবার বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুলের দেওয়া এমন বক্তব্যের প্রেক্ষিতে মোজাম্মেল হক বলেন শিশু মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে যেটা বলেছেন সেটা আমর জানা নেই শুনিও নাই। এ বিষয়ে কিভাবে নিন্দা জানাবো তার ভাষা আমার নেই।

প্রসঙ্গত গত শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক অনুষ্ঠানে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন খালেদা জিয়া একজন মুক্তিযোদ্ধা ।তিনি পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে বন্দি ছিলেন। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান একজন মুক্তিযোদ্ধা তিনি শিশু মুক্তিযোদ্ধা তিনি তখন মায়ের সঙ্গে কারাগারে ছিলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্পিকার শিরীন শারমিন বলেন ,দেশের আনাচে-কানাচে বেঁচে আছেন, তাদের কাছ থেকে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা গুলো জেনে সংরক্ষণ করার উদ্যোগ নেয়া দরকার ।পরে এগুলো ডিজিটাল আর্কাইভ করা যেতে পারে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস আগামী প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে একটি ভালো উদ্যোগ হতে পারেন।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..