বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:০৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মুরাদনগরে শিক্ষার্থীদের মামলা প্রত্যাহার ও শিক্ষকের পদত্যাগ দাবিতে মানববন্ধন পরকীয়া সন্দেহ ও অর্থ লোভের কারণে মাহমুদার সংসারে অশান্তি বামনায় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে হত্যা চেষ্টার অভিযোগ একটি ভিন্ন গণতান্ত্রিক সংসদের রূপকল্প : মজিবুর রহমান জামায়াতে ইসলামী পলাশবাড়ী উপজেলা শাখা’র উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশ অনুষ্ঠিত নওগাঁয় আলু ভোক্তাদের কাছে পৌঁছতে কেজি’তে ব্যবধান ১০ থেকে ১৫ টাকা দক্ষিণ কোরিয়াকে বস্ত্র-পাট ও জাহাজ শিল্পে বিনিয়োগের আহ্বান বস্ত্র উপদেষ্টার শিগগিরই অবশিষ্ট ৩২ উপজেলায় ফায়ার সার্ভিস স্টেশন স্থাপন করা হবে বাংলাদেশে আরো বেশি সৌদি বিনিয়োগের আহ্বান ড. ইউনূসের বিমসটেককে যুব, পরিবেশ, জলবায়ু সংকটের দিকে বেশি নজর দিতে হবে: অধ্যাপক ইউনূস

টাঙ্গাইলে স্ত্রীকে হত্যায় স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
  • আপলোডের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৬১০০ বার পঠিত
Judge hammer black icons on the white background

টাঙ্গাইলে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী হত্যা মামলার আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। বৃহস্পতিবার দুপুরে টাঙ্গাইলের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক বেগম খালেদা ইয়াসমিন আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। শাহাদাত হোসেন জামিনে মুক্তি পেয়ে আত্মগোপনে চলে গেছেন।

মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত আসামি হলেন টাঙ্গাইলের সদর উপজেলার চৌবাড়িয়া গ্রামের ওমর আলীর ছেলে শাহাদৎ হোসেন।

টাংগাইল নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি আলী আহমেদ বলেন, ২০০২ সালে দণ্ত আসামির শাহাদৎ হোসেনের সঙ্গে সদর উপজেলার ইউনিয়নের কাউলতিয়া গ্রামের জাহানারা খাতুন এর বিয়ে হয়। বিয়ের তিন থেকে পাঁচ মাস পরে ১০ হাজার টাকা যৌতুক দাবি করে শাহাদৎ। জাহানারা খাতুন এর পরিবার যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় শাহাদৎ স্ত্রীকে নির্যাতন করে।

পরেন ২০০২ সালের ৬ সেপ্টেম্বর শাহাদত শ্বশুর বাড়িতে যায়। সেখানে রাতে খাওয়া-দাওয়া শেষে স্ত্রীকে নিয়ে বাড়ির একটি কক্ষে ঘুমাতে যায়। পরেরদিন ভোরে বাড়ির লোকজন ঘুম থেকে উঠে তাদের ঘরের দরজা খোলা দেখে সেখানে যায়। কিন্তু ঘরের ভিতর কাউকে না পেয়ে বাড়ির আশপাশে খোঁজাখুঁজি শুরু করে। তখন বাড়ির দক্ষিণ পাশে একটি পুকুরে জাহানারা খাতুন এর লাশ ভেসে থাকতেন দেখে তারা। পরে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে। লাশের শরীরে বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন দেখা যায়।

নিহতের ভাই ইউনুস আলী বাদী হয়ে সদর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় চিকিৎসক ও ৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য প্রদান করেন। আসামিপক্ষের মামলা পরিচালনা করেন অ্যাডভোকেট আইয়ুব আলী। তিনি বলেন এ রায়ের বিরুদ্ধে তারা উচ্চ আদালতে আপিল করবেন।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..