মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মাছের প্রজননে সময় না দিয়ে মানুষ দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিচ্ছে : মৎস্য উপদেষ্টা কোনো নিরীহ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয় : আইজিপি নির্বাচন যত দেরি হবে ততই ষড়যন্ত্র হবে : তারেক রহমান কায়কোবাদের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে মুরাদনগরে বিএনপির প্রস্তুতি সভা কিশোরগঞ্জে ’দুর্বার প্রজন্মের’ শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত তারেক রহমান ও কায়কোবাদের মামলা প্রত্যাহার না করলে আন্দোলনের হুমকি হিন্দু সম্প্রদায়ের রাতের অন্ধকারে ঘরে ঢুকে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা তাড়াইলে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের দাওয়াতি মজলিস ও মতবিনিময় সভা মুরাদনগরে মাটিখেকোদের বিরুদ্ধে রাতের আঁধারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান বরিশাইল্লা বউ : লুৎফুন্নেসা রহমান

করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্কুল-কলেজ বন্ধ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপলোডের সময় : শুক্রবার, ২১ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৬১৩৬ বার পঠিত

দেশে করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকায় স্কুল-কলেজ ও সমমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো দু’সপ্তাহের জন্য বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ আজ থেকে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্কুল-কলেজ ও সমমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকবে।

আজ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জেলা ও মাঠ প্রশাসন অধিশাখা থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

তবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলা থাকবে না কি বন্ধ হবে সে বিষয়ে পরিষ্কার করে প্রজ্ঞাপনে কিছু লেখা হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়ে এতে লেখা হয়েছে- বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজ নিজ ক্ষেত্রে অনুরুপ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, সামাজিক/রাজনৈতিক/ধর্মীয়/রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে ১০০-এর বেশি জনসমাবেশ করা যাবে না। এসব ক্ষেত্রে যারা যোগদান করবেন তাদের অবশ্যই টিকা সনদ বা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পিসিআর সার্টিফিকেট আনতে হবে।

সরকারি/বেসরকারি অফিস, শিল্প-কারখানাগুলোতে কর্মকর্তা বা কর্মচারীদের টিকা সনদ গ্রহণ করতে হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে দায়িত্ব বহন করবেন।

বাজার, শপিং মল, মসজিদ, বাসস্ট্যান্ড, লঞ্চঘাট, রেল স্টেশনসহ সব ধরনের জনসমাবেশে মাস্ক ব্যবহারসহ যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে।

করোনা ভাইরাস সংক্রমণ শুরু হলে ২০২০ সালের মার্চের মাঝামাঝিতে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ করা হয়। দফায় দফায় সেই ছুটি বাড়ানো হয়। ফলে প্রায় দেড় বছর বন্ধ ছিল স্কুল-কলেজগুলো। করোনা সংক্রমণ কমতে শুরু করলে ২০২১ সালের সেপ্টম্বরে খুলে দেওয়া হয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো।

তবে বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্তের হার এখন ২৬ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। গত দুই সপ্তাহ যাবত এই হার বেশ দ্রুতগতিতে বাড়ছে।

ভাইরাসের বিস্তার ঠেকানোর জন্য সরকার ১১ দফা বিধিনিষেধও জারি করেছে, তবে সেটা খুব এখনও খুব ভালোভাবে কার্যকর হতে দেখা যাচ্ছে না। এরইমধ্যে আজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা এল।

সর্বশেষ পরিস্থিতি
গতকাল স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে যে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে তাতে একদিনে ৪ জনের মৃত্যুর কথা জানানো হয়েছে। নতুন করে ১০ হাজার ৮৮৮ জনের করোনা শনাক্ত হওয়ার কথাও জানানো হয়। শনাক্তের হার ২৬ দশমিক ৩৭ শতাংশ।

 

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..