রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মাছের প্রজননে সময় না দিয়ে মানুষ দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিচ্ছে : মৎস্য উপদেষ্টা কোনো নিরীহ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয় : আইজিপি নির্বাচন যত দেরি হবে ততই ষড়যন্ত্র হবে : তারেক রহমান কায়কোবাদের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে মুরাদনগরে বিএনপির প্রস্তুতি সভা কিশোরগঞ্জে ’দুর্বার প্রজন্মের’ শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত তারেক রহমান ও কায়কোবাদের মামলা প্রত্যাহার না করলে আন্দোলনের হুমকি হিন্দু সম্প্রদায়ের রাতের অন্ধকারে ঘরে ঢুকে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা তাড়াইলে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের দাওয়াতি মজলিস ও মতবিনিময় সভা মুরাদনগরে মাটিখেকোদের বিরুদ্ধে রাতের আঁধারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান বরিশাইল্লা বউ : লুৎফুন্নেসা রহমান

কঠোর নিরাপত্তায় বিএফডিসি নির্বাচন

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপলোডের সময় : শুক্রবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৬১৩২ বার পঠিত

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির (বিএফডিসি) নির্বাচন চলছে।

আজ শুক্রবার (২৮ জানুয়ারি) সকাল থেকে এই ভোট গ্রহণ শুরু হয়। নির্বাচন উপলক্ষে এফডিসিতে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

জানা গেছে, নির্বাচন উপলক্ষে এফডিসিতে মোট ৩০০ পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ভোট শুরুর আগেই বিভিন্ন স্থানে পুলিশকে অবস্থান নিতে দেখা গেছে। বিশেষ করে এফডিসির মূল ফটকের দুইপাশেই অবস্থান নিয়েছেন বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্য। তবে এই নির্বাচনকে ঘিড়ে এত কড়া নিরাপত্তা প্রয়োজন ছিল না বলে মনে করেন এবারের নির্বাচনের সভাপতি পদপ্রার্থী ইলিয়াস কাঞ্চন।

নির্বাচনে ভোট দিতে সকালেই এফডিসিতে আসেন ইলিয়াস কাঞ্চন। শুক্রবার সকাল ৯টা ১৬ মিনিটে তিনি ভোট দেন। এরপর অন্যান্য প্রার্থী, সদস্যরা ভোট দেওয়া শুরু করেন। ভোট দেয়ার পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন ইলিয়াস কাঞ্চন। এ সময় তিনি বলেন, ‘এফডিসিতে যখন ঢুকলাম, মনে হচ্ছে যুদ্ধ হবে! এত নিরাপত্তা তো এখানে আসলে দরকার নাই। এখানে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হয় না, নিরাপত্তা একটু কম হলে ভালো হতো।’

নির্বাচনে ভোট দিতে সকালেই এফডিসিতে আসেন ইলিয়াস কাঞ্চন।

তিনি আরও বলেন, তিনি বলেন, ‘ এখনো পর্যন্ত সার্বিক অবস্থা ভালোই দেখছি। আশা করছি ভোটাররা সঠিক প্রার্থীকেই ভোট দেবেন। ভবিষ্যত তো বলা যায় না। বাকি ভোটাররা আসলে আরও ভালোভাবে বোঝা যাবে।

এদিকে, ভোট শুরুর পর দুই প্যানেলই আশা প্রকাশ করেছে যে, তারা জয়ের ব্যাপারে শতভাগ নিশ্চিত।

উল্লেখ্য, এ নির্বাচনের মেয়াদ হবে ২০২২ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত। গত দুই মেয়াদে নির্বাচিত মিশা-জায়েদ জুটির বিরুদ্ধে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচনে লড়ছেন কাঞ্চন-নিপুণ। এই নির্বাচনে ভোটারের সংখ্যা ৪২৮ জন। তবে ভোটাধিকার হারানো সমিতির ১৮৪ জন সদস্য এবার ভোট দিতে পারছেন না। এ ব্যাপারে উচ্চ আদালতে রিট করা হলেও তা এখনো সুরাহা হয়নি। নির্বাচনের প্রধান কমিশনারের দায়িত্ব পালন করছেন পীরজাদা শহীদুল হারুণ। তার সঙ্গে সদস্য হিসেবে আছেন বিএইচ নিশান ও বজলুর রাশীদ চৌধুরী। আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান করা হয়েছে সোহানুর রহমান সোহানকে। এই বোর্ডের সদস্য মোহাম্মদ হোসেন জেমী ও মোহাম্মদ হোসেন।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..