রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১১:০৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মাছের প্রজননে সময় না দিয়ে মানুষ দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিচ্ছে : মৎস্য উপদেষ্টা কোনো নিরীহ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয় : আইজিপি নির্বাচন যত দেরি হবে ততই ষড়যন্ত্র হবে : তারেক রহমান কায়কোবাদের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে মুরাদনগরে বিএনপির প্রস্তুতি সভা কিশোরগঞ্জে ’দুর্বার প্রজন্মের’ শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত তারেক রহমান ও কায়কোবাদের মামলা প্রত্যাহার না করলে আন্দোলনের হুমকি হিন্দু সম্প্রদায়ের রাতের অন্ধকারে ঘরে ঢুকে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা তাড়াইলে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের দাওয়াতি মজলিস ও মতবিনিময় সভা মুরাদনগরে মাটিখেকোদের বিরুদ্ধে রাতের আঁধারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান বরিশাইল্লা বউ : লুৎফুন্নেসা রহমান

বিশ্ববিদ্যালয়ে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় তথ্য অধিকার আইন বাস্তবায়নের আহ্বান ইউজিসি’র

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : শুক্রবার, ১ এপ্রিল, ২০২২
  • ৬১৩৯ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক:

তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত, তথ্য প্রদান ব্যবস্থাপনা জোরদার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে তথ্য অধিকার আইন বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। ইউজিসি আয়োজিত তথ্য অধিকার আইন বিষয়ে প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কমিশনের চেয়ারম্যান (রুটিন দায়িত্ব) ও সদস্য অধ্যাপক ড. দিল আফরোজা বেগম বৃহস্পতিবার এ আহ্বান জানান।

ইউজিসির জনসংযোগ ও তথ্য অধিকার বিভাগের পরিচালক ড. শামসুল আরেফিনের সভাপতিত্বে উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের।

অধ্যাপক ড. দিল আফরোজা বেগম বলেন, তথ্য অধিকার আইন বাস্তবায়ন করতে পারলে দেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দুর্নীতি হ্রাস ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা পাবে। প্রাতিষ্ঠানিক স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা শক্তিশালী করার লক্ষ্যে ইউজিসিসহ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে তথ্য অধিকার আইন বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন।

অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের বলেন, ইউজিসি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অবাধ তথ্যপ্রবাহ নিশ্চিত করতে হবে এবং তথ্য প্রদানে কোনো ধরনের লুকোচুরি বা মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া যাবে না। সেবা প্রত্যাশীরা যাতে কাঙ্ক্ষিত তথ্য সেবা পায় সেজন্য বিশ্ববিদ্যালয়কে আন্তরিক এবং কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৯ সালে তথ্য অধিকার আইন প্রণয়ন করায় গণতন্ত্রের অভিযাত্রায় আগামীতে বাংলাদেশ অনেক দূর এগিয়ে যাবে বলে তিনি মনে করেন।

ড. শামসুল আরেফিন বলেন, দেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন পর্যন্ত তথ্য কর্মকর্তা ও বিকল্প তথ্য কর্মকর্তা হিসেবে কাউকে দায়িত্ব দেওয়া হয়নি। তথ্য প্রদান ব্যবস্থাপনা জোরদার করার জন্য এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্রুত তথ্য কর্মকর্তা পদে দায়িত্ব প্রদানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।

এছাড়া তথ্য অধিকার আইন বাস্তবায়নে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জনসংযোগ দপ্তরের নাম জনসংযোগ ও তথ্য অধিকার বিভাগ বা দপ্তর রাখা যেতে পারে বলে তিনি মত প্রকাশ করেন।

ইউজিসির উপ-পরিচালক মুহাম্মদ আবদুল মান্নান- এর সঞ্চালনায় প্রশিক্ষণে সেশন পরিচালনা করেন গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এর জার্নালিম এন্ড মিডিয়া কমিউনিকেশন বিভাগের শিক্ষক ও তথ্য অধিকার বিশেষজ্ঞ ড. মো. অলিউর রহমান।

প্রশিক্ষণে কমিশনের ৩১ জন সিনিয়র সহকারী পরিচালক, সহকারী পরিচালক ও সমমান পদের কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..