শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৯:৪৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সড়ক ও জনপথ কর্মকর্তার ব্যাংকে শত কোটি টাকার লেনদেন হরিরামপুরে ৪ ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা অর্জনের অভিযোগ ডিপিএইচই’র প্রাক্কলনিক আনোয়ারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের উন্নয়নে চীনের সমর্থন অব্যাহত রাখার আশ্বাস দিলেন শি জিনপিং বেনজীর-মতিউর-এর কুশপুতুল দাহ করায় হুমকি : উদ্বেগ প্রকাশ কোটা সমস্যার সমাধান করার দাবি জাতীয় শিক্ষাধারার হরিরামপুরে পদ্মা তীর রক্ষা বাঁধে ধস, জনমনে আতংক মুরাদনগর শ্রীকাইলে ক্যাপ্টেন নরেন্দ্রনাথ দত্ত স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে হুরোয়া চ্যাম্পিয়ন তাড়াইলের কথিত পীর লুৎফর রহমানের বিরুদ্ধে ইউএনও বরাবর লিখিত অভিযোগ বর্ষার পানি বৃদ্ধির সঙ্গে বাড়ছে নৌকার চাহিদা

ভোলা-লক্ষিপুর রুটে ফেরী অচল, তীব্র যানযট

সাব্বির আলম বাবু (ভোলা ব্যুরো চিফ):
  • আপলোডের সময় : সোমবার, ১৬ মে, ২০২২
  • ৫৮৮১ বার পঠিত

সাব্বির আলম বাবু (ভোলা ব্যুরো চিফ):

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ভোলা-লক্ষীপুর রুটের দুটি ফেরি বন্ধ রয়েছে। এতে বাকি মাত্র দুটি ফেরি দিয়ে পারাপার সচল রাখায় ভোলার ইলিশা ঘাটে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, চারটি ফেরির স্থলে বর্তমানে মাত্র দুটি ফেরি চলাচল করায় কিছুতেই এ জট কমছে না। এ অবস্থায় একটি ফেরি সচল হলেও ঘাটের পরিস্থিতি এখনো স্বাভাবিক হয়নি। এতে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকরা পড়েছেন চরম বিপাকে।

জানা গেছে, দক্ষিণাঞ্চলের জেলা ভোলার সঙ্গে যোগাযোগাযোগের সহজ মাধ্যম হচ্ছে নৌ পথ। এ অঞ্চলের যাত্রীদের চলাচলের একমাত্র ভরসা ভোলা-লক্ষ্মীপুর ফেরী সার্ভিস। এ রুটে কিষানি, কলমিলতা, কুসুমকলি ও কনকচাঁপা নামে চারটি ফেরি চলাচল করে। কিন্তু ৩ দিন আগে কিষানী নামের একটি ফেরি যান্ত্রিক ত্রুটি ও কলমিলতা নামের অপর ফেরি ডকইয়ার্ডে পাঠানো হয়। ফলে মাত্র দুটি ফেরি দিয়ে পারাপার করায় উভয় পাড়ে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন যাত্রী-চালকরা।

ট্রাকচালক মহসিন, ছিদ্দিক ও জসিম জানান, ফেরি সংকটের কারণে পার হতে পারছি না। ঘাটে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। তারা বলেন, আগে ৪টি ফেরি চলতো, এখন চলে দুটি। এতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ঘাটে বসে থাকতে হচ্ছে। প্রচণ্ড রোদের মধ্যে যাত্রীদেরও ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।

এদিকে ৩ দিন পর কৃষানি ফেরি সচল হলেও যানজট পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়নি। ভোলার ইলিশা ও লক্ষ্মীপুরের মজু চৌধুরীরহাট ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় আছে দেড় শতাধিক পরিবহন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করেও ফেরির দেখা পাচ্ছে না বাসগুলো। এ ব্যাপারে বিআইডব্লিউটিসির ম্যানেজার (ফেরির ইনচার্জ) পারভেজ খান বলেন, বন্ধ দুটির মধ্যে একটি ফেরি সচল হয়েছে। কিছুটা দুর্ভোগ হলেও আগামী ২/৩ দিনের মধ্যে এ জট থাকবে না। এদিকে দ্রুত এ রুটের সমস্যার সমাধান চান দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..