বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ঘুষ দুর্নীতির মাধ্যমে জাল দলিল করার অভিযোগে সাব রেজিস্ট্রার তনু রায়ের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে বঙ্গভবনের সামনের সড়কে আগুন মুরাদনগরে জাতীয় শিক্ষা ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বিতরণ হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অফিস সহায়কের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ভূতুম প্যাঁচা প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ নিয়ে সুস্পষ্ট বক্তব্য দিলেন রাষ্ট্রপতি হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) কে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে বামনায় বিক্ষোভ মিছিল সময় যত গড়াচ্ছে সিলেট টু ঢাকা যাত্রাপথে ভোগান্তি বেড়ে চলছে স্বামীর অমানবিক নির্যাতনে দিশেহারা স্ত্রী সন্তানদের সংবাদ সম্মেলন সিলেটে ফের সীমন্ত দিয়ে আসছে চোরাই মোবাইল ফোনের চালান

১৫ নভেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে অনলাইন বদলি ও শিক্ষক নিয়োগ শেষ হচ্ছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : সোমবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২২
  • ৬০৭০ বার পঠিত

প্রাথমিকে আগামী ১৫ নভেম্বরের মধ্যে অনলাইন বদলি ও শিক্ষক নিয়োগের কাজ শেষ হচ্ছে জানিয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান বলেছেন, শিক্ষকরা এখন ৩ বছর পরপর বদলি হবেন। বদলিতে সর্বোচ্চ স্বচ্ছতার চেষ্টা করা হচ্ছে। এছাড়াও আমাদের বিভিন্ন জায়গায় পদশূন্য রয়েছে, সেখানে মামলা ও রিট রয়েছে, সেগুলো নিষ্পত্তির চেষ্টা চলছে।

রোববার (৩০ অক্টোবর) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

সচিব বলেন, আমাদের টিচিং লার্নিং আওয়ার বাড়াতে চাই। শিফট হওয়ার কারণে আমাদের কম্প্রোমাইজ করতে হচ্ছে। সেজন্য আমরা এক শিফটে নিয়ে আসতে চাই। এতে টিচিং লার্নিং আওয়ার সাড়ে ৪ ঘণ্টা থেকে ৫ ঘণ্টা করা যাবে।

তিনি বলেন, আমাদের প্রায় ৬৫ হাজার ৬৭০টি স্কুল আছে। সেখানে এক শিফটের স্কুলের সংখ্যা ১৪ হাজার ৮৮৪টি। সেখানে ৭টা বা তার বেশি ক্লাসরুম আছে। এর মধ্যে এখনো ১০ হাজার ৯১৫টি স্কুলে দুই শিফট চালু হচ্ছে।

তার মানে ৪ হাজারের মতো স্কুল আছে এক শিফটে চালু হচ্ছে। ১০ হাজার ৯১৫টি স্কুলের মধ্যে ৩ হাজার ৩৩৭টি স্কুলে শিক্ষকের সংখ্যা ৭ জনের বেশি। এগুলো আমরা সিঙ্গেল শিফটে করে নিচ্ছি। আর ডাবল শিফটে পরিচালিত হয় কিন্তু শিক্ষার্থীর সংখ্যা একশ জন বা তার কম এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১৩ হাজার ৮০৯টি।

যার মধ্যে ১ হাজার ৩৪৮টি বিদ্যালয়ে ক্লাসরুমের সংখ্যা ৭ বা তার বেশি। ৯ হাজার ৯৯৫টি বিদ্যালয়ে ক্লাসরুমের সংখ্যা ৩ থেকে ৬টি এবং ৬৩৩টি বিদ্যালয়ের ক্লাসরুমের সংখ্যা ২ বা তার কম। আমরা শিক্ষার্থীর সংখ্যা, ক্লাস রুমের সংখ্যা ও শিক্ষকের সংখ্যা-এই তিনটি বিষয় বিবেচনায় নিয়ে এক শিফটে যাওয়ার চেষ্টা করছি।

সচিব মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, যেসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কম কিন্তু শ্রেণিকক্ষ বেশি সেসব প্রতিষ্ঠানে আশপাশের স্কুল থেকে শিক্ষার্থী নিয়ে আসতে হবে। আবার ভালো শিক্ষক যেসব প্রতিষ্ঠানে আছে সেখানে শিক্ষার্থী বেশি ভর্তি হচ্ছে। আমরা যখন শিক্ষক অদল-বদল করে দেব, একটি স্কুলে সব ভালো শিক্ষক আবার সব খারাপ শিক্ষক এই চিত্র থাকবে না।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..