মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ১০:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
তাড়াইল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আবাস জাল ভোট পড়লেই কেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া হবে : ইসি আহসান হাবিব জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশে মুখস্ত শিক্ষার ওপর নির্ভরতা কমাতে পাঠ্যক্রমে পরিবর্তন আনা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী কিশোরগঞ্জে তীব্র দাবদাহে ইসলামী যুব আন্দোলনের হাতপাখা বিতরণ দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে টেকসই কৌশল উদ্ভাবনের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর হলুদ সাংবাদিকতা প্রতিরোধে সকলকে দায়িত্বশীল হতে হবে : বিচারপতি নিজামুল হক গলাচিপা ও দশমিনায় প্রকাশ্যে নিধন হচ্ছে রেনু পোনা,কথা বলতে নারাজ কর্তৃপক্ষ ডিএসইসির নবনির্বাচিত কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ বেলা অবেলা : স্বপ্না রহমান

মির্জাগঞ্জের মাধবখালী ইউপি চেয়ারম্যানের সাংবাদিকের সাথে অশালীন আচরন: অডিও ভাইরাল

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : সোমবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৫৮৪৫ বার পঠিত

পটুয়াখালী জেলার মির্জাগঞ্জ উপজেলার ১ নং মাধবখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী মোঃ মিজানুর রহমানের এক সাংবাদিকের সাথে অশালীন আচরনের একটি অডিও সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ভাইরাল হয়েছে বলে জানা গেছে।

সেই অডিওতে শোনা যায় তিনি হুমকী দিয়ে বলছেন “কিসের সাংবাদিক আপনি , আমি চেয়ারম্যান আমি আমার (ইউনিয়ন পরিষদের) টাকা উঠাইছি আবার আমার টাকা আমি (ইউনিয়ন পরিষদের একাউন্টে) জমা দিছি ,আসেন আমার সামনে আসেন দেহি আপনারা কিসের সাংবাদিক” এ ছাড়াও তিনি ঐ সাংবাদিককে হুমকী দিয়ে বিভিন্ন ধরনের অশালীন ভাষায় গালি-গালাজ করেন।

উল্লেখ্য, এর আগে ১ নং মাধবখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী মোঃ মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে হাট বাজার ইজারা লব্দের ৫ লাখ ১৭ হাজার টাকা আত্মসাৎ এর অভিযোগ ও ৮ জন ইউপি সদস্যে তার বিরুদ্ধে ২৮/০৮/২৩ ইং তারিখে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক ও ইউএনও বরাবর অনাস্থা প্রদানের লিখিত অভিযোগ করেন।

অভিযোগে বলা হয়েছে, গত ২৭/০৮/২৩ ইং তারিখ উপজেলা হতে হাট বাজার ইজারা লব্দের ৫ লাখ ১৭ হাজার টাকা চেকের মাধ্যমে পেয়ে সাধারন হিসাব নম্বর ৪৩১৭***১৩২০ সোনালী ব্যাংক সুবিদখালী শাখায় জমা দেয়। ঐ দিনই আরও দুইটি চেকের মাধ্যমে ৩ লক্ষ ও ২ লক্ষ ১৭ হাজার টাকা উত্তোলন করেন চেয়ারম্যান।

উপরেল্লখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে একটি জাতীয় পত্রিকার একজন সিনিয়র সাংবাদিক তার বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে তার বক্তব্যের জন্য তার মোবাইলে কল দিলে তিনি তার সাথে এ অশালীন আচরন ও গালা-গালি করেন।

এ বিষয়ে সেই প্রেতিবেদকের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন “আমি মাধবখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী মোঃ মিজানুর রহমানের কাছে তার বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি সচিবকে দোষারুপ করেন কিন্তু সচিব চেয়ারম্যানের বক্তব্য অস্বিকার করলে সে বিষয়ে আবার চেয়ারম্যানেকে ফোন করা হলে তিনি আমার সাথে এ আচরন করেন। আমি এর তীব্র নিন্দা ও এর বিচার কামনা করছি।

অভিযোগের বিষয়ে মাধবখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী মোঃ মিজানুর রহমানের মোবাইল নম্বরে (01733………33) বার বার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

ভাইরাল অডিও লিংক (ফেসবুক): https://fb.watch/mRKfmNYjyV/

ইউটিউব লিংক: https://youtu.be/Siwk8S5cmAs?si=YxCos7lffzqwb6WK

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..