মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ০৬:০৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ডিএসইসি’র নতুন সভাপতি ডিবিসি’র মুক্তাদির অনিক ডিএসইসি’র সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশের আলো’র জাওহার ইকবাল খান ডিএসইসি’র সাংগঠনিক সম্পাদক দৈনিক উত্তরদক্ষিণে’র শহীদ রানা ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগের উপ-কর্মসূচি ও পরিকল্পনা সম্পাদক হলেন প্রিয়ন পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে গাঁজাসহ ২ যুবক গ্রেফতার কিশোরগঞ্জে শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে পথচারীদের মাঝে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যলাইন বিতরণ ডিএসইসি’র প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক রাইজিং বিডির আরিফ আহমেদ কিশোরগঞ্জে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের র‍্যালি অনুষ্ঠিত কিশোরগঞ্জের হাওরে কৃষকদের মাঝে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের শরবত ও ঠান্ডা পানি বিতরণ ডিএসইসি’র সভাপতি অনিক সম্পাদক জাওহার ইকবাল

বড়দিন উদযাপনে মশগুল সবাই, আচমকাই ডুবতে শুরু করল রেস্তোরাঁ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
  • আপলোডের সময় : সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৫৮২৪ বার পঠিত

বড়দিন উদযাপন করতে ব্রিটেনের এক রেস্তোরাঁয় ভিড় করেছিলেন অতিথিরা। এসেক্সের লেকসাইড শপিং সেন্টারের পাশের এই রেস্তোরাঁটি আলাদাভাবে সবার নজর কাড়ে। হ্রদের ধারে একটি স্টিমারের মধ্যে তৈরি করা হয়েছে লেকসাইডের এই রেস্তোরাঁ।

কিন্তু হঠাৎই ‘মিলার অ্যান্ড কার্টার’ নামে ওই রেস্তোরাঁর ভেতরে সব কিছু যেন থমকে যায়। পানিতে ডুবতে শুরু করে।

শুক্রবার সকাল থেকেই রেস্তোরাঁ জুড়ে সাজ সাজ রব। ভেতরের সাজসজ্জায় বড়দিনের আমেজ ফুটে উঠেছে। মধ্যাহ্নভোজের জন্য খাবার তৈরির প্রস্তুতি তখন তুঙ্গে। ইতোমধ্যেই স্টেক খেতে হাজির হয়েছেন অনেকে।

ধীরে ধীরে বেলা গড়াচ্ছে। রেস্তোরাঁ তখন লোকে লোকারণ্য। খাবার পরিবেশন করাও শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু হঠাৎ ভেতরে সব কিছু যেন থমকে যায়।

হঠাৎ করে রেস্তোরাঁটি যেন এক দিকে ঝুঁকতে শুরু করে। ধীরে ধীরে হ্রদের পানি ডুবে যেতে থাকে রেস্তোরাঁটি। বোঝা মাত্রই অতিথিরা ভয় পেয়ে ছোটাছুটি আরম্ভ করে দেন।

রেস্তোরাঁর সামনের দিক দিয়ে ভেতরের দিকে পানি ঢুকতে শুরু করে। রেস্তোরাঁর কর্মীরা অতিথিদের সবাইকে রেস্তোরাঁর ভেতর থেকে বের করেন।

কীভাবে রেস্তোরাঁটি ভেঙে গেল সেই বিষয়ে এখনও অন্ধকারে রয়েছেন কর্মীরা। ঘটনার পরেই ফেসবুকে রেস্তোরাঁর পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়, যত দিন না রেস্তোরাঁটি আবার সংস্কার করা হচ্ছে, তত দিন তা বন্ধ রাখা হবে।

বড়দিন উপলক্ষে অনেকেই এই রেস্তোরাঁয় আগে থেকে আসন সংরক্ষণ করে রেখেছিলেন। তারা শেষ মুহূর্তে কোথায় খেতে যাবেন বা রেস্তোরাঁর পক্ষ থেকে সেই অতিথিদের জন্য কোনও বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে কী না তা নিয়েও রেস্তোরাঁয় যোগাযোগ করেন অতিথিরা।

সমাজমাধ্যমে রেস্তোরাঁর পক্ষে জানানো হয়েছে যে, এখন ফোন তোলার মতো পরিস্থিতিতেও তারা নেই। তবুও যতটা সম্ভব তাদের পক্ষ থেকে অতিথিদের সহায়তা করা হয়েছে। এই পরিস্থিতির জন্য ক্ষমাও চেয়েছেন তারা।

অনেকে একে ‘ডুবন্ত রেস্তোরাঁ’র সঙ্গে তুলনা করেছেন। অনেকে আবার মন্তব্য করেছেন, এই ঘটনা ‘টাইটানিক’ ডোবার স্মৃতি জীবন্ত করে দিয়েছে।

কিন্তু কেউ কেউ আবার রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষের ওপর ক্ষোভপ্রকাশ করেছেন। রেস্তোরাঁর অসাবধানতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে বলে মনে করছেন একাংশ। এমন ঘটনা উৎসবের পুরো আমেজকেই নষ্ট করে দিয়েছে বলে দাবি তাদের।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..