শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ০৭:৩৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশে মুখস্ত শিক্ষার ওপর নির্ভরতা কমাতে পাঠ্যক্রমে পরিবর্তন আনা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী কিশোরগঞ্জে তীব্র দাবদাহে ইসলামী যুব আন্দোলনের হাতপাখা বিতরণ দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে টেকসই কৌশল উদ্ভাবনের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর হলুদ সাংবাদিকতা প্রতিরোধে সকলকে দায়িত্বশীল হতে হবে : বিচারপতি নিজামুল হক গলাচিপা ও দশমিনায় প্রকাশ্যে নিধন হচ্ছে রেনু পোনা,কথা বলতে নারাজ কর্তৃপক্ষ ডিএসইসির নবনির্বাচিত কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ বেলা অবেলা : স্বপ্না রহমান ডিএসইসি’র নতুন সভাপতি ডিবিসি’র মুক্তাদির অনিক ডিএসইসি’র সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশের আলো’র জাওহার ইকবাল খান ডিএসইসি’র সাংগঠনিক সম্পাদক দৈনিক উত্তরদক্ষিণে’র শহীদ রানা

২০২২ সালে করোনা পরাজিত হবে, আশা ডব্লিউএইচও প্রধানের

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
  • আপলোডের সময় : শনিবার, ১ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৬০১৪ বার পঠিত

খ্রিষ্টীয় নতুন বছরে নভেল করোনাভাইরাসের মহামারি হার মানবে বলে আশাবাদী বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান টেড্রস আধানম গ্যাব্রিয়েসুস। তবে, করোনার সংক্রমণ রোধে বিশ্বের দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে, কেবল তাহলেই ২০২২ সালে এ ভাইরাসকে হারানো সম্ভব বলে মনে করেন তিনি। সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ খবর জানিয়েছে।

বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, নতুন বছরের শুরুতে এক বিবৃতিতে ডব্লিউএইচও’র প্রধান টিকা নিয়ে স্বার্থপর জাতীয়তাবাদী আচরণ এবং কোভিড টিকার মজুদের বিষয়ে সতর্কবার্তা উচ্চারণ করেছেন।

প্রায় দুই বছর আগে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরে সর্বপ্রথম নভেল করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছিল। এর দুই বছর পর করোনার মহামারিকে পরাজিত করার কথা বললেন ডব্লিউএইচও’র প্রধান। আর, যে সময়ে এমন মন্তব্য করলেন তখন বিশ্বেজুড়ে প্রায় ২৯ কোটি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, মৃত্যু হয়েছে প্রায় ৫৫ লাখ মানুষের।

করোনার ওমিক্রন ও ডেলটা ভ্যারিয়্যান্টের প্রাদুর্ভাবে এ মুহূর্তে জর্জরিত বিভিন্ন অঞ্চল ও দেশ—বিশেষ করে ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্র। এমন পরিস্থিতিতেই বিশ্বজুড়ে খ্রিষ্টীয় নতুন বছর উদ্‌যাপন করা হচ্ছে। তবে, কোভিডের কারণে দেশে দেশে নববর্ষের উদ্‌যাপনের ওপর বিভিন্ন ধরনের বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে।

বিবিসি বলছে—নভেল করোনাভাইরাস বর্তমানে মানুষের জীবনের নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে গেছে। করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে নানা বিধিনিষেধের সঙ্গে মানুষ পরিচিত হয়ে গেছে। দেশে দেশে সীমান্ত বন্ধ করা হয়েছে নানা সময়। মানুষ পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে। এ ছাড়া কোনো কোনো জায়গায় তো মাস্ক ছাড়া ঘরের বাইরে যাওয়ার বিষয়টি অচিন্তনীয় হয়ে গেছে।

এত সবের পরেও ডব্লিউএইচও’র প্রধান তাঁর বিবৃতিতে ইতিবাচক বাণীই শুনিয়েছেন। তিনি বলেছেন, কোভিড-১৯-এর চিকিৎসায় এখন মানুষের হাতে অনেক উপকরণ রয়েছে। তবে, সতর্কবার্তাও দিয়েছেন তিনি।

টেড্রস আধানম বলেন, কোভিড টিকা প্রাপ্যতার ক্ষেত্রে যে চলমান অসমতা রয়েছে, তা বজায় থাকলে করোনার প্রকোপ অব্যাহত থাকার ঝুঁকি বাড়বে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বলেন, ‘আমরা যদি (টিকা প্রাপ্তির) অসমতার সমাপ্তি টানতে পারি, তাহলে (করোনার) মহামারি বিদায় নেবে।’

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..