মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই ২০২৪, ১০:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সড়ক ও জনপথ কর্মকর্তার ব্যাংকে শত কোটি টাকার লেনদেন হরিরামপুরে ৪ ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা অর্জনের অভিযোগ ডিপিএইচই’র প্রাক্কলনিক আনোয়ারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের উন্নয়নে চীনের সমর্থন অব্যাহত রাখার আশ্বাস দিলেন শি জিনপিং বেনজীর-মতিউর-এর কুশপুতুল দাহ করায় হুমকি : উদ্বেগ প্রকাশ কোটা সমস্যার সমাধান করার দাবি জাতীয় শিক্ষাধারার হরিরামপুরে পদ্মা তীর রক্ষা বাঁধে ধস, জনমনে আতংক মুরাদনগর শ্রীকাইলে ক্যাপ্টেন নরেন্দ্রনাথ দত্ত স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে হুরোয়া চ্যাম্পিয়ন তাড়াইলের কথিত পীর লুৎফর রহমানের বিরুদ্ধে ইউএনও বরাবর লিখিত অভিযোগ বর্ষার পানি বৃদ্ধির সঙ্গে বাড়ছে নৌকার চাহিদা

২০২২ সালে করোনা পরাজিত হবে, আশা ডব্লিউএইচও প্রধানের

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
  • আপলোডের সময় : শনিবার, ১ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৬০৩১ বার পঠিত

খ্রিষ্টীয় নতুন বছরে নভেল করোনাভাইরাসের মহামারি হার মানবে বলে আশাবাদী বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান টেড্রস আধানম গ্যাব্রিয়েসুস। তবে, করোনার সংক্রমণ রোধে বিশ্বের দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে, কেবল তাহলেই ২০২২ সালে এ ভাইরাসকে হারানো সম্ভব বলে মনে করেন তিনি। সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ খবর জানিয়েছে।

বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, নতুন বছরের শুরুতে এক বিবৃতিতে ডব্লিউএইচও’র প্রধান টিকা নিয়ে স্বার্থপর জাতীয়তাবাদী আচরণ এবং কোভিড টিকার মজুদের বিষয়ে সতর্কবার্তা উচ্চারণ করেছেন।

প্রায় দুই বছর আগে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরে সর্বপ্রথম নভেল করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছিল। এর দুই বছর পর করোনার মহামারিকে পরাজিত করার কথা বললেন ডব্লিউএইচও’র প্রধান। আর, যে সময়ে এমন মন্তব্য করলেন তখন বিশ্বেজুড়ে প্রায় ২৯ কোটি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, মৃত্যু হয়েছে প্রায় ৫৫ লাখ মানুষের।

করোনার ওমিক্রন ও ডেলটা ভ্যারিয়্যান্টের প্রাদুর্ভাবে এ মুহূর্তে জর্জরিত বিভিন্ন অঞ্চল ও দেশ—বিশেষ করে ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্র। এমন পরিস্থিতিতেই বিশ্বজুড়ে খ্রিষ্টীয় নতুন বছর উদ্‌যাপন করা হচ্ছে। তবে, কোভিডের কারণে দেশে দেশে নববর্ষের উদ্‌যাপনের ওপর বিভিন্ন ধরনের বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে।

বিবিসি বলছে—নভেল করোনাভাইরাস বর্তমানে মানুষের জীবনের নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে গেছে। করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে নানা বিধিনিষেধের সঙ্গে মানুষ পরিচিত হয়ে গেছে। দেশে দেশে সীমান্ত বন্ধ করা হয়েছে নানা সময়। মানুষ পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে। এ ছাড়া কোনো কোনো জায়গায় তো মাস্ক ছাড়া ঘরের বাইরে যাওয়ার বিষয়টি অচিন্তনীয় হয়ে গেছে।

এত সবের পরেও ডব্লিউএইচও’র প্রধান তাঁর বিবৃতিতে ইতিবাচক বাণীই শুনিয়েছেন। তিনি বলেছেন, কোভিড-১৯-এর চিকিৎসায় এখন মানুষের হাতে অনেক উপকরণ রয়েছে। তবে, সতর্কবার্তাও দিয়েছেন তিনি।

টেড্রস আধানম বলেন, কোভিড টিকা প্রাপ্যতার ক্ষেত্রে যে চলমান অসমতা রয়েছে, তা বজায় থাকলে করোনার প্রকোপ অব্যাহত থাকার ঝুঁকি বাড়বে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বলেন, ‘আমরা যদি (টিকা প্রাপ্তির) অসমতার সমাপ্তি টানতে পারি, তাহলে (করোনার) মহামারি বিদায় নেবে।’

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..