বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১০:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
তাড়াইলে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের দাওয়াতি মজলিস ও মতবিনিময় সভা মুরাদনগরে মাটিখেকোদের বিরুদ্ধে রাতের আঁধারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান বরিশাইল্লা বউ : লুৎফুন্নেসা রহমান মোঃ রায়হান চৌধুরী, মুরাদনগর (কুমিল্লা) প্রতিনিধিঃ মুরাদনগরে প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ ও সার বিতরণ বেতাগীতে প্রেমের প্রস্তাবে ব্যর্থ হয়ে কুপিয়ে জখম : যুবক গ্রেফতার শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে ফেরত চাইব : অধ্যাপক ইউনূস সংস্কারের সিদ্ধান্ত হয়ে গেলে খুব দ্রুত নির্বাচনী রোডম্যাপ : অধ্যাপক ইউনূস তাড়াইলে অনৈসলামিক কর্মকান্ড বন্ধের দাবিতে ইমাম-উলামা পরিষদের প্রতিবাদ তাড়াইলে আলেম-উলামা ও তাওহীদি জনতার ব্যনারে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

গাইবান্ধায় জমি দখল ও মিথ্যা মামলায় হয়রানির অভিযোগ

গাইবান্ধা প্রতিনিধি:
  • আপলোডের সময় : বুধবার, ৯ নভেম্বর, ২০২২
  • ৬০৭৮ বার পঠিত

গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের কাতলামারী গ্রামে এক মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক জমি দখল ও মিথ্যা মামলায় হয়রানির অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগী সাতটি পরিবার।

৯ নভেম্বর বুধবার দুপুরে ফুলছড়ি উপজেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে তারা এ অভিযোগ করেন।

ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুর রহিম মধু বলেন, আনছার আলী মুক্তিযোদ্ধার প্রভাব খাটিয়ে কাতলামারী গ্রামের বেশ কয়েকটি পরিবারের পৈত্রিক সূত্রে প্রাপ্ত ও ক্রয়কৃত জমি জোরপূর্বক দখলের পায়তারা করছে।

আদালতে আনছার আলীর সাথে আমাদের জমিজমা সংক্রান্ত বাটোয়ারা মামলা চলমান থাকলেও সেখানে তিনি হাজিরা দেন না। তার তিন ছেলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীতে চাকুরী করার কারণে তারা পেশাগত প্রভাব খাটিয়ে আমাদেরকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন।

আমাদের জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে তাদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে আদালতে মামলাও করেছি।
আব্দুর রহিম মধু বলেন, আনছার আলী আমাদের একই বংশের লোক হলেও তিনি আমাদের বিরুদ্ধে ফুলছড়ি থানায় ১৬ লাখ ২৫ হাজার টাকা ছিনতাইয়ের দুইটি সহ তিনটি মামলা ও গাইবান্ধা আমলী আদালতে একটি মামলা করেছেন। যার সবগুলোই মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা। এসব মিথ্যা মামলার বিষয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, মেম্বার ও স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সালিশী বৈঠকে বসলেও আনছার আলী সালিশ মানেননি।

সংবাদ সম্মেলনে আরেক ভুক্তভোগী রমজান আলী বলেন, আনছার আলী ও তার চাচা গোলাম মওলা আমার পৈত্রিকসূত্রে প্রাপ্ত ভোগদখলকৃত ২৫ শতাংশ জমিতে গত বছর থেকে আবাদ করতে দিচ্ছেন না। আমি জমিতে হালচাষ করতে গেলে তারা আমাকে হত্যা সহ বিভিন্ন প্রকার হুমকি দেন। প্রশাসনের কাছে আমি সুষ্ঠ বিচার দাবী করছি।

সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, খাদেম মিয়া, মাসুদুর রহমান টিপু, ওয়াদুদ মিয়া, রমজান আলী, রফিক মিয়া, বাবলু বেপারী, উজ্জল বেপারীসহ অনেকে। ভুক্তভোগী পরিবারগুলো প্রশাসনের কাছে তদন্ত সাপেক্ষে সুষ্ঠ বিচার দাবী করেছেন।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..