বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই ২০২৪, ১২:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সড়ক ও জনপথ কর্মকর্তার ব্যাংকে শত কোটি টাকার লেনদেন হরিরামপুরে ৪ ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা অর্জনের অভিযোগ ডিপিএইচই’র প্রাক্কলনিক আনোয়ারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের উন্নয়নে চীনের সমর্থন অব্যাহত রাখার আশ্বাস দিলেন শি জিনপিং বেনজীর-মতিউর-এর কুশপুতুল দাহ করায় হুমকি : উদ্বেগ প্রকাশ কোটা সমস্যার সমাধান করার দাবি জাতীয় শিক্ষাধারার হরিরামপুরে পদ্মা তীর রক্ষা বাঁধে ধস, জনমনে আতংক মুরাদনগর শ্রীকাইলে ক্যাপ্টেন নরেন্দ্রনাথ দত্ত স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে হুরোয়া চ্যাম্পিয়ন তাড়াইলের কথিত পীর লুৎফর রহমানের বিরুদ্ধে ইউএনও বরাবর লিখিত অভিযোগ বর্ষার পানি বৃদ্ধির সঙ্গে বাড়ছে নৌকার চাহিদা

বেতাগীতে ইউপি সদস্যের সরকারি মালামাল চুরির কান্ডে এলাকা জুড়ে তোলপাড়

বেতাগী (বরগুনা) প্রতিনিধি:
  • আপলোডের সময় : বৃহস্পতিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৫৯৬২ বার পঠিত
অভিযুক্ত বেতাগী সদর ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো: মনির সিকদার

বরগুনার বেতাগীতে সরকারি আবাসনের মালামাল বিক্রির অভিযোগ উঠেছে বেতাগী সদর ইউনিয়ন পরিষদের ৪নং ওয়ার্ড মেম্বার মনির সিকদারের বিরুদ্ধে।

বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলার সদর ইউনিয়নের ঝোপখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ইউপি সদস্যের এমন কান্ডে এলাকা জুড়ে তোলপাড় চলছে।

সুত্রে জানা যায় সদর ইউনিয়নের ঝোপখালী গ্রামে সিডরের জন্য সরকারী আবাসন নির্মাণ করা হয়। আবাসনগুলো ব্যবহারঅযোগ্য হয়ে পড়ায় ওই জায়গায় প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে উপজেলা প্রশাসন ভূমিহীনদের জন্য ঘর তৈরির উদ্যোগ নেয় উপজেলা প্রশাসন।  ১৫ দিন ধরে সেখানে রাখা পুরানো টিন, লোহার এঙ্গেল ভেঙে ও অন্যান্য যাবতীয় মালামাল গোপনে বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে মনির মেম্বার নিয়ে যায়। র্নিজন সড়ক ব্যবহার করে মনির মেম্বার নিজেই পিকআপ ভ্যানে করে বাকেরগঞ্জের বাসষ্ট্যান্ডের কাছের এনায়েত হোসেনের ভাঙারি দোকানে বিক্রির জন্য নিয়ে যান। ঘটনা জানাজানি হলে থাকি উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে অবহিত করা হয়। এর আগেও তার বিরুদ্ধে এরকম অভিযোগ ছিল বলেও জানা গেছে।

ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী সদর ইউনিয়নের ঝোপখালী গ্রামের বাসিন্দা মো. রুবেল মৃধা ও কাউসার খন্দকার বলেন, ‘ইউপি সদস্য মনির সিকদার আবাসনের মালামাল পিকআপ ভ্যানে তুলে নিয়ে যান। দেখেতে পেয়ে আমরা তার পিছু নেই। পাশের বাকেরগঞ্জের এনায়েত হোসেনের ভাঙ্গারি দোকানে নিয়ে মালামালগুলো বিক্রি করতে যান। পরে আমারা বিষয়টি ইউএনও স্যারকে জানাই।’

এ ব্যাপারে জানতে সদর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. মনির সিকদারের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

বেতাগী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, বিষয়টি জানার পর সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। কিন্তু স্পটে গিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. সুহৃদ সালেহীন বলেন, বিষয়টি জানার পর তাৎক্ষণিকভাবে ইউপি সদস্যকে আবাসনের মালামাল ফেরত আনতে নির্দেশ দিয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..