মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৫২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
পটুয়াখালী পৌর কৃষকলীগ নেতার আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল! নাগেশ্বরীতে প্রাণী সম্পদ অফিসে টেকনিসিয়ান নিয়োগে অনিয়ম এডিসের লার্ভা পেলে জেল ও জরিমানা করা হবে: ডিএনসিসি মেয়র জলবায়ু অভিযোজনে সফলতার জন্য বিশ্বের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস জরুরি : পরিবেশমন্ত্রী কারিগরি বোর্ডের চেয়ারম্যানকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে ডিবি আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ স্থগিত প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ড সফরকালে ৫টি দলিল স্বাক্ষর ও বহুমুখী সহযোগিতার সম্ভাবনা : পররাষ্ট্রমন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব গঠন: প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী কাতারের আমীরকে লাল গালিচা অভ্যর্থনা দেয়া হয় ঢাকা বিমানবন্দরে

সাক্ষ্য আইন : বিচারকাজে ডিজিটাল তথ্য-প্রমাণে মন্ত্রিসভার সায়

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : সোমবার, ১৪ মার্চ, ২০২২
  • ৬০৬০ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক:

ডিজিটাল সাক্ষ্য-প্রমাণ আমলে নেওয়ার বিষয়ে আদালতকে এখতিয়ার দিয়ে ‘অ্যাভিডেন্স (অ্যামেন্ডমেন্ট) অ্যাক্ট, ২০২২’ এর খসড়ায় নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। সাক্ষ্য আইনের এ সংশোধনী কার্যকর হলে আদালত যে কোনো মামলার বিচারকাজে ডিজিটাল তথ্য-প্রমাণ আমলে নিতে পারবেন।

আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সাক্ষ্য আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে প্রধা সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে অনষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘গত কোভিডের পর থেকে অনলাইনে মামলা মোকদ্দমা চলছিল। এর ফলে সাক্ষী-প্রমাণ সবই অনলাইনে আসছিল। কিন্তু, আমাদের অ্যাভিডেন্স অ্যাক্টে আবার এ রকম ডিজিটাল এভিডেন্সের সরাসরি কোনো বিধান ছিল না। কেউ যদি মামলায় হেরে যেত, সে যদি আবার ওপরের কোর্টে আপিল করে, সেক্ষেত্রে আইনি কিছু জটিলতা হওয়ার সুযোগ ছিল। এটা অনেকদিন ধরেই আলোচনায় ছিল।’

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘এখন থেকে ডিজিটাল যে অ্যাভিডেন্স, সেগুলোও গ্রহণ করা হবে। সেক্ষেত্রে যাতে কেউ ফলস বা ম্যানিপুলেটেড অ্যাভিডেন্স পুটআপ করতে না পারেন, এ জন্য প্রয়োজনে কোর্ট যদি মনে করে আপত্তিজনক কিছু আছে বা কেউ আপত্তি করলে তাঁরা এটাকে ফরেনসিক করে দেবেন।’

সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘কেউ একটা ম্যানিপুলেটেড অ্যাভিডেন্স দিলো, এটা কিন্তু বাঁচার কোনো উপায় নেই। কারণ, ফরেনসিক করলেই ধরা পড়ে যাবে। বিশেষ করে ডকুমেন্টের ফরেনসিক দুই-চার মিনিটেই করা যায়। ভিডিওর ক্ষেত্রে একটু সময় লাগে, তাও খুব বেশি না।’ দেশে এ বিষয়ে আমাদের পর্যাপ্ত ল্যাবরেটরি আছে বলে জানান তিনি।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..