বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১১:১০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
তাড়াইলে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের দাওয়াতি মজলিস ও মতবিনিময় সভা মুরাদনগরে মাটিখেকোদের বিরুদ্ধে রাতের আঁধারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান বরিশাইল্লা বউ : লুৎফুন্নেসা রহমান মোঃ রায়হান চৌধুরী, মুরাদনগর (কুমিল্লা) প্রতিনিধিঃ মুরাদনগরে প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ ও সার বিতরণ বেতাগীতে প্রেমের প্রস্তাবে ব্যর্থ হয়ে কুপিয়ে জখম : যুবক গ্রেফতার শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে ফেরত চাইব : অধ্যাপক ইউনূস সংস্কারের সিদ্ধান্ত হয়ে গেলে খুব দ্রুত নির্বাচনী রোডম্যাপ : অধ্যাপক ইউনূস তাড়াইলে অনৈসলামিক কর্মকান্ড বন্ধের দাবিতে ইমাম-উলামা পরিষদের প্রতিবাদ তাড়াইলে আলেম-উলামা ও তাওহীদি জনতার ব্যনারে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

সাক্ষ্য আইন : বিচারকাজে ডিজিটাল তথ্য-প্রমাণে মন্ত্রিসভার সায়

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : সোমবার, ১৪ মার্চ, ২০২২
  • ৬১৪৫ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক:

ডিজিটাল সাক্ষ্য-প্রমাণ আমলে নেওয়ার বিষয়ে আদালতকে এখতিয়ার দিয়ে ‘অ্যাভিডেন্স (অ্যামেন্ডমেন্ট) অ্যাক্ট, ২০২২’ এর খসড়ায় নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। সাক্ষ্য আইনের এ সংশোধনী কার্যকর হলে আদালত যে কোনো মামলার বিচারকাজে ডিজিটাল তথ্য-প্রমাণ আমলে নিতে পারবেন।

আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সাক্ষ্য আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে প্রধা সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে অনষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘গত কোভিডের পর থেকে অনলাইনে মামলা মোকদ্দমা চলছিল। এর ফলে সাক্ষী-প্রমাণ সবই অনলাইনে আসছিল। কিন্তু, আমাদের অ্যাভিডেন্স অ্যাক্টে আবার এ রকম ডিজিটাল এভিডেন্সের সরাসরি কোনো বিধান ছিল না। কেউ যদি মামলায় হেরে যেত, সে যদি আবার ওপরের কোর্টে আপিল করে, সেক্ষেত্রে আইনি কিছু জটিলতা হওয়ার সুযোগ ছিল। এটা অনেকদিন ধরেই আলোচনায় ছিল।’

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘এখন থেকে ডিজিটাল যে অ্যাভিডেন্স, সেগুলোও গ্রহণ করা হবে। সেক্ষেত্রে যাতে কেউ ফলস বা ম্যানিপুলেটেড অ্যাভিডেন্স পুটআপ করতে না পারেন, এ জন্য প্রয়োজনে কোর্ট যদি মনে করে আপত্তিজনক কিছু আছে বা কেউ আপত্তি করলে তাঁরা এটাকে ফরেনসিক করে দেবেন।’

সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘কেউ একটা ম্যানিপুলেটেড অ্যাভিডেন্স দিলো, এটা কিন্তু বাঁচার কোনো উপায় নেই। কারণ, ফরেনসিক করলেই ধরা পড়ে যাবে। বিশেষ করে ডকুমেন্টের ফরেনসিক দুই-চার মিনিটেই করা যায়। ভিডিওর ক্ষেত্রে একটু সময় লাগে, তাও খুব বেশি না।’ দেশে এ বিষয়ে আমাদের পর্যাপ্ত ল্যাবরেটরি আছে বলে জানান তিনি।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..