বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ০৬:০৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ডিএসইসি’র প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক রাইজিং বিডির আরিফ আহমেদ কিশোরগঞ্জে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের র‍্যালি অনুষ্ঠিত কিশোরগঞ্জের হাওরে কৃষকদের মাঝে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের শরবত ও ঠান্ডা পানি বিতরণ ডিএসইসি’র সভাপতি অনিক সম্পাদক জাওহার ইকবাল মির্জাগঞ্জে কৃষি জমিতে সেচ দিতে গিয়ে যুবক ফিরলো লাশ হয়ে আকাশ: কবি মাহফুজ রকি মির্জাগঞ্জে প্রাইমারি ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি নির্বাচিত শান্তা মনি দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করতে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান উপজেলা নির্বাচন: হরিরামপুরে জনপ্রিয়তার শীর্ষে দেওয়ান সাইদুর মির্জাগঞ্জে পুলিশ কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

লকডাউনে পার্টি করায় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে জরিমানা!

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
  • আপলোডের সময় : বুধবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২২
  • ৬০১৯ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

লকডাউনের মধ্যে পার্টি করায় যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ও অর্থমন্ত্রী ঋষী সুনাককে জরিমানা করা হচ্ছে।
মঙ্গলবার বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, এ বিষয়ে লন্ডন মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে। দুই নেতাকে জরিমানার অঙ্ক জানিয়ে আরেকটি নোটিশ দেওয়া হবে।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও বাসভবন ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে কয়েক দফায় পার্টির আয়োজন করা হয়। যদিও সে সময় সাধারণ মানুষের জন্য কোথাও সমবেত হওয়া দূরের কথা, একজনের আরেকজনের কাছাকাছি আসায়ও নিষেধাজ্ঞা ছিল।

বিবিসি বলছে, লন্ডন মেট্রোপলিটন পুলিশ করোনাবিধি ভেঙে ডাউনিং স্ট্রিট ও হোয়াইট হলে ১২টি জনসমাগমের অভিযোগ তদন্ত করছে। এসব ঘটনায় এরইমধ্যে অর্ধশতাধিক মানুষকে জরিমানা করা হয়েছে।

যাঁদের জরিমানা করা হচ্ছে, তাঁদের সবার নাম প্রকাশ করবে না পুলিশ। তবে জরিমানাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের তালিকায় প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ও অর্থমন্ত্রী ঋষী সুনাক থাকলে তাঁদের নাম প্রকাশের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সরকার।

১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের একজন মুখপাত্র আজ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীকে জরিমানার বিষয়টি কোন ঘটনাকে কেন্দ্র করে তাঁদের সে বিষয়ে এখনো জানানো হয়নি।

তবে এই খবর প্রকাশের পর বিরোধী দল লেবার পার্টির নেতা স্যার কিয়ের স্টারমার বরিস জনসন ও ঋষী সুনাকের পদত্যাগ দাবি করেছেন। তিনি বলেছেন, এর মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হয়েছে কনজারভেটিভরা দেশ পরিচালনার জন্য যোগ্য নন। ব্রিটেন তাঁদের চেয়ে ভালো নেতৃত্ব পাওয়ার দাবিদার।

স্যার কিয়ের স্টারমার বলেন, ‘বরিস জনসন ও ঋষী সুনাক আইন ভেঙেছেন এবং তাঁরা দফায় দফায় ব্রিটিশ জনগণের কাছে মিথ্যা বলেছেন। তাদের দুজনের অবশ্যই পদত্যাগ করতে হবে।’

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..