রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ০৮:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ডিএসইসি’র প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক রাইজিং বিডির আরিফ আহমেদ কিশোরগঞ্জে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের র‍্যালি অনুষ্ঠিত কিশোরগঞ্জের হাওরে কৃষকদের মাঝে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের শরবত ও ঠান্ডা পানি বিতরণ ডিএসইসি’র সভাপতি অনিক সম্পাদক জাওহার ইকবাল মির্জাগঞ্জে কৃষি জমিতে সেচ দিতে গিয়ে যুবক ফিরলো লাশ হয়ে আকাশ: কবি মাহফুজ রকি মির্জাগঞ্জে প্রাইমারি ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি নির্বাচিত শান্তা মনি দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করতে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান উপজেলা নির্বাচন: হরিরামপুরে জনপ্রিয়তার শীর্ষে দেওয়ান সাইদুর মির্জাগঞ্জে পুলিশ কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

সবার মুখে হাসি, বিএনপির মুখে শ্রাবণের মেঘ :কাদের

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : রবিবার, ২৬ জুন, ২০২২
  • ৫৯৯১ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবিদেক:

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু উদ্‌বোধনে মির্জা ফখরুলের মন খারাপ। এত জ্বালা!’

পদ্মা সেতুর উদ্বোধন শেষে আজ শনিবার জাজিরা প্রান্তে এক জনসভায় এ কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আপনারা অনেক দূর থেকে এসেছেন। আজকে এসেছেন কেন? আপনারা খুশি। সবাই খুশি। সবার মুখে আনন্দের হাসি। আর, বিএনপির আকাশের মুখে শ্রাবণের আকাশের মুখ। ঠিক কি না বলেন? এত ষড়যন্ত্র, এত কুটচালের পরেও শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু করে ফেললেন। মির্জা ফখরুলের মন খারাপ। বুকে বড় জ্বালা। জ্বালায় জ্বালায় মরছে তারা!’

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘এ পদ্মার ওপরের আকাশ সন্তানহারা মায়ের কান্না, স্বামীহারা নববধূর পরিবার, ভাইহারা বোনের আর্তনাদে এ পদ্মার আকাশ ছিল ভারী। এ পদ্মার পারে কত সন্তান তার অসুস্থ মাকে নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করেছে। ফেরি আসেনি, তাই মায়ের লাশ নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছে। কেন এ চিত্র দেখেননি?’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘এ পদ্মাপারে জানাজা পড়তে গিয়ে আটকা পড়েছে পদ্মায়। পদ্মায় ফেরি আসে না। ফেরি না এলে আসবে কী করে? শেষ পর্যন্ত বাবার জানাজা হয়ে গেল। সন্তান আর ফিরতে পারল না।’

সেতুমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আপনারা যারা বলেন—পদ্মা সেতুতে এত টাকা টোল, তাঁরা জানেন না—এ পদ্মা সেতুর প্রয়োজন এ অঞ্চলের মানুষের জন্য। তারা কত বিপদে, কত কষ্টে থাকে। মনে কত কষ্ট, কত দুঃখ, কত যন্ত্রণা এ অঞ্চলের মানুষের। যারা জানে না, তারা পদ্মা সেতুর গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারেনি।’

সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘আমি নেত্রীর নাম দিতে চেয়েছিলাম শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু। তিনি রাজী নন। অনেক চেষ্টা করেছি, আমাকে ভুল বুঝবেন না। কাজেই আজ মাদারীপুর, শরীয়তপুরসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে জনগণের সামনে বলতে চাই—‘কাগজে লিখো নাম ছিঁড়ে যাবে, ব্যানারে লিখো নাম মুছে যাবে, পাথরে লিখো নাম ক্ষয়ে যাবে, হৃদয়ে লিখো নাম—রয়ে যাবে।’

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..