সোমবার, ২২ জুলাই ২০২৪, ০৭:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সড়ক ও জনপথ কর্মকর্তার ব্যাংকে শত কোটি টাকার লেনদেন হরিরামপুরে ৪ ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা অর্জনের অভিযোগ ডিপিএইচই’র প্রাক্কলনিক আনোয়ারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের উন্নয়নে চীনের সমর্থন অব্যাহত রাখার আশ্বাস দিলেন শি জিনপিং বেনজীর-মতিউর-এর কুশপুতুল দাহ করায় হুমকি : উদ্বেগ প্রকাশ কোটা সমস্যার সমাধান করার দাবি জাতীয় শিক্ষাধারার হরিরামপুরে পদ্মা তীর রক্ষা বাঁধে ধস, জনমনে আতংক মুরাদনগর শ্রীকাইলে ক্যাপ্টেন নরেন্দ্রনাথ দত্ত স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে হুরোয়া চ্যাম্পিয়ন তাড়াইলের কথিত পীর লুৎফর রহমানের বিরুদ্ধে ইউএনও বরাবর লিখিত অভিযোগ বর্ষার পানি বৃদ্ধির সঙ্গে বাড়ছে নৌকার চাহিদা

সবার মুখে হাসি, বিএনপির মুখে শ্রাবণের মেঘ :কাদের

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোডের সময় : রবিবার, ২৬ জুন, ২০২২
  • ৬০০৪ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবিদেক:

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু উদ্‌বোধনে মির্জা ফখরুলের মন খারাপ। এত জ্বালা!’

পদ্মা সেতুর উদ্বোধন শেষে আজ শনিবার জাজিরা প্রান্তে এক জনসভায় এ কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আপনারা অনেক দূর থেকে এসেছেন। আজকে এসেছেন কেন? আপনারা খুশি। সবাই খুশি। সবার মুখে আনন্দের হাসি। আর, বিএনপির আকাশের মুখে শ্রাবণের আকাশের মুখ। ঠিক কি না বলেন? এত ষড়যন্ত্র, এত কুটচালের পরেও শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু করে ফেললেন। মির্জা ফখরুলের মন খারাপ। বুকে বড় জ্বালা। জ্বালায় জ্বালায় মরছে তারা!’

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘এ পদ্মার ওপরের আকাশ সন্তানহারা মায়ের কান্না, স্বামীহারা নববধূর পরিবার, ভাইহারা বোনের আর্তনাদে এ পদ্মার আকাশ ছিল ভারী। এ পদ্মার পারে কত সন্তান তার অসুস্থ মাকে নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করেছে। ফেরি আসেনি, তাই মায়ের লাশ নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছে। কেন এ চিত্র দেখেননি?’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘এ পদ্মাপারে জানাজা পড়তে গিয়ে আটকা পড়েছে পদ্মায়। পদ্মায় ফেরি আসে না। ফেরি না এলে আসবে কী করে? শেষ পর্যন্ত বাবার জানাজা হয়ে গেল। সন্তান আর ফিরতে পারল না।’

সেতুমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আপনারা যারা বলেন—পদ্মা সেতুতে এত টাকা টোল, তাঁরা জানেন না—এ পদ্মা সেতুর প্রয়োজন এ অঞ্চলের মানুষের জন্য। তারা কত বিপদে, কত কষ্টে থাকে। মনে কত কষ্ট, কত দুঃখ, কত যন্ত্রণা এ অঞ্চলের মানুষের। যারা জানে না, তারা পদ্মা সেতুর গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারেনি।’

সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘আমি নেত্রীর নাম দিতে চেয়েছিলাম শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু। তিনি রাজী নন। অনেক চেষ্টা করেছি, আমাকে ভুল বুঝবেন না। কাজেই আজ মাদারীপুর, শরীয়তপুরসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে জনগণের সামনে বলতে চাই—‘কাগজে লিখো নাম ছিঁড়ে যাবে, ব্যানারে লিখো নাম মুছে যাবে, পাথরে লিখো নাম ক্ষয়ে যাবে, হৃদয়ে লিখো নাম—রয়ে যাবে।’

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..