জানা গেছে, গত ২০১৪ সালের ১ মার্চ রাতে জামাই পান্না মন্ডলকে হত্যা করে মৃতদেহ যমুনা নদীতে ফেলে দেওয়া হয়। পরে পান্নার মৃতদেহ উদ্ধার হলে তার বাবা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় গত বছরের ২২ অক্টোবর বগুড়ার অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালত-৩ এর বিচারক রুবাইয়া ইয়াছমিন জামাই পান্নাকে হত্যার দায়ে শ্বশুর দুলালকে যাবজ্জীবন ও মৃতদেহ গুমের দায়ে আরও সাত বছরের কারাদন্ড ও জরিমানার আদেশ প্রদান করেন। ওই রায় প্রদানের সময় আসামি পলাতক ছিল।
সাজাপ্রাপ্ত দুলাল মন্ডল আজ সোমবার আদালতে হাজির হলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।