শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৯:৩৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সড়ক ও জনপথ কর্মকর্তার ব্যাংকে শত কোটি টাকার লেনদেন হরিরামপুরে ৪ ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা অর্জনের অভিযোগ ডিপিএইচই’র প্রাক্কলনিক আনোয়ারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের উন্নয়নে চীনের সমর্থন অব্যাহত রাখার আশ্বাস দিলেন শি জিনপিং বেনজীর-মতিউর-এর কুশপুতুল দাহ করায় হুমকি : উদ্বেগ প্রকাশ কোটা সমস্যার সমাধান করার দাবি জাতীয় শিক্ষাধারার হরিরামপুরে পদ্মা তীর রক্ষা বাঁধে ধস, জনমনে আতংক মুরাদনগর শ্রীকাইলে ক্যাপ্টেন নরেন্দ্রনাথ দত্ত স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে হুরোয়া চ্যাম্পিয়ন তাড়াইলের কথিত পীর লুৎফর রহমানের বিরুদ্ধে ইউএনও বরাবর লিখিত অভিযোগ বর্ষার পানি বৃদ্ধির সঙ্গে বাড়ছে নৌকার চাহিদা

ধর্ষণ উপভোগ’ করতে বলে তোপের মুখে কর্ণাটকের সাবেক স্পিকার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
  • আপলোডের সময় : রবিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ৫৯১৯ বার পঠিত

যখন ধর্ষণ ঠেকানো যায় না, তখন শুয়ে পড়ুন এবং উপভোগ করুন’, এমন আপত্তিকর মন্তব্যে অবশেষে ক্ষমা চেয়েছেন ভারতের কর্ণাটকের সাবেক স্পিকার কে আর রমেশ কুমার।

বৃহস্পতিবার কর্ণাটক বিধানসভার স্পিকারের উদ্দেশে অধিবেশনে রমেশ কুমার বলেন, ‘একটা কথা আছে যে ধর্ষণ অনিবার্য হলে শুয়ে পড়ুন এবং উপভোগ করুন। আপনি যে পরিস্থিতির মধ্যে আছেন ঠিক সেটাই। এ ঘটনার কয়েক ঘণ্টা পরেই শুরু হয় তীব্র সমালোচনা। কংগ্রেস বিধায়কের ওই মন্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছেন ভারতের কেন্দ্রীয় নারী ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। স্মৃতি ইরানি বলেন, ‘আপনি যদি সত্যিকার অর্থে নারীদের সম্মানে বিশ্বাস করেন, তাহলে সেই বিধায়কের মন্তব্যের নিন্দা করুন। এমন একজন মানুষকে বিচারের আওতায় আনুন। তারপর দেখব কে এই দেশে নারী ও শিশুদের পক্ষে কথা বলে।’

এদিকে, জাতীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপারসন রেখা শর্মা শুক্রবার রাজ্য বিধানসভায় তার ধর্ষণ সংক্রান্ত মন্তব্যের জন্য রমেশ কুমারের নিন্দা জানান। শুক্রবার নিজের মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চেয়ে রমেশ কুমার বলেন, ‘আমি বিধানসভায় যে বক্তব্য রেখেছিলাম, তাতে যদি সমাজের কোনো অংশ, বিশেষ করে নারীরা আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে থাকেন তাহলে দুঃখ প্রকাশ করতে আমার কোনও দ্বিধা নেই।

এর আগেও রমেশ কুমার নিজে বিধানসভার স্পিকার থাকাকালীন ধর্ষণ নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন। ২০১৯ সালে তিনি বলেছিলেন, ‘আমার অবস্থা ধর্ষিতার মত হয়ে গেছে। ধর্ষণ মাত্র একবার হয় এবং আপনি সেটিকে ছেড়ে দিলে তা সময়ের সঙ্গে ঠিক হয়ে যেত। কিন্তু যখন অভিযোগ করা হয় এবং অভিযুক্তকে জেলে পাঠানো হয়, তখন তদন্ত চলাকালীন একাধিক বার ধর্ষিত হতে হয়।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..