বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ১০:০৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ঘুষ দুর্নীতির মাধ্যমে জাল দলিল করার অভিযোগে সাব রেজিস্ট্রার তনু রায়ের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে বঙ্গভবনের সামনের সড়কে আগুন মুরাদনগরে জাতীয় শিক্ষা ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বিতরণ হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অফিস সহায়কের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ভূতুম প্যাঁচা প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ নিয়ে সুস্পষ্ট বক্তব্য দিলেন রাষ্ট্রপতি হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) কে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে বামনায় বিক্ষোভ মিছিল সময় যত গড়াচ্ছে সিলেট টু ঢাকা যাত্রাপথে ভোগান্তি বেড়ে চলছে স্বামীর অমানবিক নির্যাতনে দিশেহারা স্ত্রী সন্তানদের সংবাদ সম্মেলন সিলেটে ফের সীমন্ত দিয়ে আসছে চোরাই মোবাইল ফোনের চালান

দেশ গঠনে চলচ্চিত্র ভূমিকা রেখেছে : তথ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপলোডের সময় : বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৫৮৪৪ বার পঠিত

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে ১৯৫৭ সালে এফডিসির মাধ্যমে এদেশে চলচ্চিত্রের যাত্রা শুরু হয়। স্বাধিকার আন্দোলন কিংবা স্বাধীনতা আন্দোলনে চলচ্চিত্র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। স্বাধীনতার পর অনেক কালজয়ী চলচ্চিত্র দেশ গঠনে ভূমিকা রেখেছে।

মঙ্গলবার (২৭ ডিসেম্বর) প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি কর্তৃক আয়োজিত বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ও বাচসাস সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা-২০২২ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রী বলেন, মাঝখানে চলচ্চিত্র শিল্পের যাত্রা থমকে যায়। কিন্তু চলচ্চিত্র শিল্প আবার ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। সিনেমা হলের সংখ্যা বেড়েছে। এখন মানুষের রুচির পরিবর্তন হয়েছে। রুচির সে চাহিদা পূরণ করছে সিনেপ্লেক্স। ইতোমধ্যে সিনেমা হল নির্মানসহ চলচ্চিত্রের উন্নয়নে শেখ হাসিনা এক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন। আমরা চাই প্রতিটি উপজেলায় একটি করে সিনেমা হল হোক।

তিনি আরো বলেন, চলচ্চিত্রে অনুদানের পরিমাণ বাড়িয়েছি। তবে সিনেমা বানিয়ে তা ওটিটি প্লাটফর্মে বা কোনো টিভি চ্যানেলে বিক্রি করে দিলে তা কল্যাণ বয়ে আনবে না। সে জন্য অনুদানের চলচ্চিত্র যেন সিনেমা হলে মুক্তি দেওয়া হয় সে বাধ্যবাধকতা চালু করেছি। হল ছাড়া মুক্তি দিলে অনুদানের বাকি টাকা কর্তন করা হবে। একটি ভালো সিনেমা সুষ্ঠু বিনোদনে সহায়ক ভূমিকা রাখে। জীবন থেকে নেয়া ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৬৯ সালে। সে ছবিতে আমার সোনার বাংলা গানটি ব্যবহার করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু সে গানটিকে পরে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে পরিণত করেন।

বাচসাস সভাপতি রাজু আলীমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অবজারভার পত্রিকার সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত প্রমুখ।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..