রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৪২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের সঙ্গে মামলাও বাতিল হবে : আইন উপদেষ্টা ঢাকায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালিতে সাবেক কাউন্সিলর সাদরিলের নেতৃত্বে শোডাউন কিশোরগঞ্জে দলীয় প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে আহত অন্তত-২০ জন সরকার জনগণের আস্থা অর্জন করতে শুরু করেছে যৌক্তিক সময়ের মধ্যে নির্বাচন হলে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা সম্ভব : মির্জা ফখরুল সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের নীতিগত সিদ্ধান্ত সিলেট মহানগর বিএনপির পূণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা সিলেটে বেড়েছে ব্যাটারি চালিত ইজিবাইকের দৌরাত্ম্যে কাঁঠালিয়াতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে লিফলেট বিতরণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় সিলেটে চীনা নাগরিক হত্যায় ১০ বছরের কারাদন্ড

দেশ গঠনে চলচ্চিত্র ভূমিকা রেখেছে : তথ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপলোডের সময় : বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৫৮৪৭ বার পঠিত

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে ১৯৫৭ সালে এফডিসির মাধ্যমে এদেশে চলচ্চিত্রের যাত্রা শুরু হয়। স্বাধিকার আন্দোলন কিংবা স্বাধীনতা আন্দোলনে চলচ্চিত্র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। স্বাধীনতার পর অনেক কালজয়ী চলচ্চিত্র দেশ গঠনে ভূমিকা রেখেছে।

মঙ্গলবার (২৭ ডিসেম্বর) প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি কর্তৃক আয়োজিত বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ও বাচসাস সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা-২০২২ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রী বলেন, মাঝখানে চলচ্চিত্র শিল্পের যাত্রা থমকে যায়। কিন্তু চলচ্চিত্র শিল্প আবার ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। সিনেমা হলের সংখ্যা বেড়েছে। এখন মানুষের রুচির পরিবর্তন হয়েছে। রুচির সে চাহিদা পূরণ করছে সিনেপ্লেক্স। ইতোমধ্যে সিনেমা হল নির্মানসহ চলচ্চিত্রের উন্নয়নে শেখ হাসিনা এক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন। আমরা চাই প্রতিটি উপজেলায় একটি করে সিনেমা হল হোক।

তিনি আরো বলেন, চলচ্চিত্রে অনুদানের পরিমাণ বাড়িয়েছি। তবে সিনেমা বানিয়ে তা ওটিটি প্লাটফর্মে বা কোনো টিভি চ্যানেলে বিক্রি করে দিলে তা কল্যাণ বয়ে আনবে না। সে জন্য অনুদানের চলচ্চিত্র যেন সিনেমা হলে মুক্তি দেওয়া হয় সে বাধ্যবাধকতা চালু করেছি। হল ছাড়া মুক্তি দিলে অনুদানের বাকি টাকা কর্তন করা হবে। একটি ভালো সিনেমা সুষ্ঠু বিনোদনে সহায়ক ভূমিকা রাখে। জীবন থেকে নেয়া ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৬৯ সালে। সে ছবিতে আমার সোনার বাংলা গানটি ব্যবহার করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু সে গানটিকে পরে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে পরিণত করেন।

বাচসাস সভাপতি রাজু আলীমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অবজারভার পত্রিকার সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত প্রমুখ।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..