মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৩৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
নাগেশ্বরীতে প্রাণী সম্পদ অফিসে টেকনিসিয়ান নিয়োগে অনিয়ম এডিসের লার্ভা পেলে জেল ও জরিমানা করা হবে: ডিএনসিসি মেয়র জলবায়ু অভিযোজনে সফলতার জন্য বিশ্বের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস জরুরি : পরিবেশমন্ত্রী কারিগরি বোর্ডের চেয়ারম্যানকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে ডিবি আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ স্থগিত প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ড সফরকালে ৫টি দলিল স্বাক্ষর ও বহুমুখী সহযোগিতার সম্ভাবনা : পররাষ্ট্রমন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব গঠন: প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী কাতারের আমীরকে লাল গালিচা অভ্যর্থনা দেয়া হয় ঢাকা বিমানবন্দরে তাড়াইলে তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন- হাসপাতালে বাড়ছে রোগী

ঘুরে আসুন ফয়’স লেক

রিপোর্টারের নাম
  • আপলোডের সময় : মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৭
  • ৬৬২৭ বার পঠিত
ফাইল ছবি

চট্টগ্রামের ফয়’স লেকের নাম শোনেননি এমন মানুষ পাওয়া যাবে না নিশ্চয়ই। তবে ঘুরে দেখেছেন কি সবাই? হয়তো সবাই যেতে পারেননি। তাই সময় করে একবার ঘুরে আসুন ফয়’স লেক থেকে। জানা এবং দেখার সমন্বয়ে দারুণ অনুভূতি সৃষ্টি হবে আপনার।

নামকরণ
ফয়’স লেক কোনো প্রাকৃতিক হ্রদ নয়। ১৯২৪ সালে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে খনন করা হয়। তখন এটি ‘পাহাড়তলি লেক’ নামে পরিচিত ছিল। পরে প্রকৌশলী মি. ফয়’র নামানুসারে ‘ফয়’স লেক’ রাখা হয়।

 

অবস্থান
লেকটি চট্টগ্রামের পাহাড়তলি রেলস্টেশনের অদূরে খুলশি এলাকায় অবস্থিত। ৩৩৬ একর জমির ওপর নির্মিত হ্রদটি পাহাড়ের একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তের মধ্যবর্তী একটি সরু উপত্যকায় আড়াআড়িভাবে বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে সৃষ্ট।

বৈশিষ্ট্য
এখানে শিশুদের জন্য রাইডের ব্যবস্থা রয়েছে। বড়দের জন্য রয়েছে পাহাড় ও হ্রদের মনোমুগ্ধকর পরিবেশ। রয়েছে অরুণাময়ী, গোধূলি, আকাশমণি, মন্দাকিনী, দক্ষিণী এবং অলকানন্দা নামের হ্রদ। হ্রদের পাড়ে সারি সারি নৌকা। থাকার জন্য বিভিন্ন রিসোর্ট রয়েছে।

 

প্রবেশ মূল্য
ফয়’স লেকে প্রাপ্তবয়স্কদের প্রবেশ মূল্য ২০০ টাকা। আর প্রতি শিশু ১৮০ টাকা। তবে তিন ফুটের কম উচ্চতার শিশুদের জন্য ফ্রি।

খোলা
রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত খোলা। এছাড়া শুক্রবার ও শনিবার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

 

যেভাবে যাবেন
দেশের যেকোন অঞ্চল থেকে সড়ক, নৌ বা রেলপথে চট্টগ্রাম শহরে চলে আসুন। এরপর চট্টগ্রাম শহরের জিইসি মোড় থেকে সিএনজি বা রিক্শায় যাওয়া যায়। শহর থেকে রিকশা পেতে খুব বেগ পেতে হয় না।

যেখানে থাকবেন
হোটেল আগ্রাবাদে থাকতে পারেন। এছাড়া অনেক হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে। লেকের গেটেও রিসোর্টের ব্যবস্থা রয়েছে।

দয়া করে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..